দেশটিতে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রায় নেই বললেই চলে। সরকার থেকে বিদেশি সাংবাদিকদের মিয়ানমারে প্রবেশের অনুমতি পাওয়াও বেশ বিরল। ভূমিকম্পের পর বিবিসি ও অন্যান্য সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে যাঁরা কথা বলেছেন, তাঁরা নিরাপত্তার ভয় থেকে নিজেদের নাম প্রকাশ করেননি।
ভূমিকম্পের পর লোকজনকে সড়কে দৌড়াতে, চিৎকার করতে ও কাঁদতে দেখা গেছে। ওই দলে আহত ব্যক্তিরাও ছিলেন।
এক উদ্ধারকর্মী বলেছেন, মান্দালয় শহরের জেনারেল হাসপাতাল রোগী দিয়ে ভর্তি হয়ে গেছে।
মিয়ানমারের দ্বিতীয় বৃহৎ শহর মান্দালয়। গতকালের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল মান্দালয় থেকে প্রায় ১৭ কিলোমিটার দূরে ভূপৃষ্ঠের ১০ কিলোমিটার গভীরে। ভূমিকম্পের ১২ মিনিট পর ৬ দশমিক ৪ মাত্রার একটি পরাঘাত (আফটার শক) হয়।
মান্দালয়ে প্রাণে বেঁচে যাওয়া একজন বলেছেন, ‘এটা যেন এখন ধ্বংসের নগরী। কেউ কেউ এখনো ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে আছেন। এটা খুবই মারাত্মক ছিল। এতটাই মারাত্মক, আমি আগে কখনো এমন ঝাঁকুনি হতে দেখিনি।’