নাছির, রেজাউলের পথে মেয়র শাহাদাতও, বিপ্লব উদ্যানে আবার স্থাপনা নির্মাণের আয়োজন

নাছির, রেজাউলের পথে মেয়র শাহাদাতও, বিপ্লব উদ্যানে আবার স্থাপনা নির্মাণের আয়োজন

নতুন চুক্তি অনুযায়ী, দ্বিতীয় তলায় নগরবাসীর ‘গুণগত’ সময় কাটানোর জন্য আধুনিক সবুজবান্ধব আরবান লাউঞ্জ নির্মাণ করা যাবে। তৃতীয় তলায় ইনডোর গেমসের জন্য কফিশপসহ একটা অবকাঠামো নির্মাণ করা যাবে। আরেক অংশে উন্মুক্ত স্থানে বিশ্রামের স্থানসহ কফিশপ থাকবে। চতুর্থ তলায় চট্টগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস–সংবলিত প্রদর্শনী কেন্দ্র করার সুযোগ রাখা হয়েছে।

উদ্যানে বর্তমানে থাকা ২১টি দোকান ও ২টি শৌচাগার নতুন প্রতিষ্ঠানটির হাতে তুলে দেওয়া হবে। এখন দোকানমালিকদের নতুন করে চুক্তি করতে হবে এই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে।

এদিকে প্রতিষ্ঠানটি বিনিয়োগের বিপরীতে প্রকল্প এলাকায় দেশি–বিদেশি প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের বাণিজ্যিক প্রচার ও সহায়তা–সংক্রান্ত ডিজিটাল স্ক্রিন, এটিএম বুথ ও কিয়স্ক স্থাপন করতে পারবে। উদ্যানের খালি মাঠে ২১৫ ফুট দীর্ঘ ও ৫৪ ফুট প্রস্থের বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার আদলে অবকাঠামো করা যাবে। চারপাশে হাঁটার জন্য হাঁটাপথ বা ওয়াকওয়ে নির্মাণ করা হবে। উদ্যানের সার্বিক কার্যক্রম তদারকির জন্য দেড় হাজার বর্গফুটের শীতাতপনিয়ন্ত্রিত ঘর নির্মাণ করা হবে। উদ্যানের পূর্ব পাশে ডিজিটাল স্ক্রিন, বিলবোর্ড, মেগা সাইন থাকবে। আগের দুই মেয়রের আমলে করা দুটি চুক্তিতেও প্রায় একই ধরনের শর্ত ছিল।

Scroll to Top