প্রথম ম্যাচে শ্রীলঙ্কার কাছে শোচনীয় পরাজয়ের পর দ্বিতীয় ম্যাচে ব্যাট করতে নেমেছিল বাংলাদেশ। সিরিজ রক্ষার ম্যাচে আগে ব্যাট করতে নেমে ২৪৮ রান করেছে বাংলাদেশ। এক ম্যাচ হাতে রেখে সিরিজ জয়ের জন্য শ্রীলঙ্কার প্রয়োজন ২৪৯ রান।
কলম্বোর প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে টসে জিতে আগে ব্যাট করতে নামে বাংলাদেশ। ওপেনিং জুটিতে তানজিদ হাসান তামিম ব্যর্থ হলেও অভিষেক ফিফটি তুলে নেন আরেক ওপেনার পারভেজ হোসেন ইমন। এরপর দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে নাজমুল হোসেন শান্তর সাথে ৬৩ রানের জুটি গড়েন ইমন।
শান্তর বিদায়ে ইমন এবার জুটি গড়েন তাওহিদ হৃদয়ের সাথে। এ জুটিতে আসে ৩৭ রান। এবার আউট হন ইনিংসের সর্বোচ্চ ৬৭ রান করা ইমন। এরপর হৃদয় শামিম হোসেন পাটোয়ারি ও জাকের আলী অনিকের সাথে আরও দুটি কার্যকরী জুটি গড়েন। বাংলাদেশের রান ২০০ অতিক্রম করে এ সময়। দীর্ঘ দিন পর ফিফনি তুলে নেন হৃদয় তবে রান আউটের শিকার হয়ে সাজঘরে ফেরেন।
শেষ উইকেট জুটিতে তানজিম হাসান সাকিব ও মোস্তাফিজুর রহমান গড়েন ২৩ বলে ৩০ রানের কার্যকরী জুটি। তাদের জুটির কল্যাণে প্রায় আড়াইশ রানের কাছাকাছি পৌঁছায় বাংলাদেশ। সাকিব ৩৩ রানে অপরাজিত থাকেন।
শ্রীলঙ্কার সবচেয়ে কার্যকরী বোলার ছিলেন আসিথা ফের্নান্দো। ৪ উইকেট নিয়ে বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইন ধসিয়ে দিয়েছেন তিনি। এছাড়া ভানিডু হাসারাঙ্গা ৩টি ও দুশমন্ত চামিরা ও চারিথ আশালঙ্কা একটি করে উইকেট নিয়েছেন।