জবানবন্দি সম্পর্কে অবগত সূত্রগুলো বলেছে, ব্যবসায়িক দ্বন্দ্ব থেকেই এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। জবানবন্দিতে লাল চাঁদ হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন মাহমুদুল হাসান। লাল চাঁদের সঙ্গে তাঁর ব্যবসায়িক দ্বন্দ্ব ছিল। সেই দ্বন্দ্বের জেরে পরিকল্পিতভাবে লাল চাঁদকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী গত বুধবার সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, পল্লী বিদ্যুতের চোরাই তার ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দ্বন্দ্বে লাল চাঁদ ওরফে সোহাগকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। হত্যায় জড়িত ব্যক্তিরা ও খুন হওয়া লাল চাঁদ পূর্বপরিচিত ছিলেন।
শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেন, ঘটনার পরপরই ঘটনাস্থল থেকে মহিন ও পাশের এলাকা থেকে রবিনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ বিশ্লেষণ করে আরও সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পাথর নিক্ষেপকারী দুজনকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে।