
২-৫ লক্ষ টাকার চুক্তি: আসলে ওই চক্রের সদস্যরা ভোপালে বিয়ের জাল বিছিয়েছিল। গ্রাহকদের সঙ্গে যোগাযোগ করত ভোপাল ছোলা মন্দিরের কাছের বাসিন্দা রোশনি, মাণ্ডিদীপের বাসিন্দা সুনীতা, কল্যাণনগর ভোপালের বাসিন্দা রঘুবীর, গান্ধিনগর ভোপালের বাসিন্দা জুরজান। যাঁরা বিয়ের আগ্রহ প্রকাশ করতেন, তাঁদের মোবাইলের মাধ্যমে ছবি দেখানো হত। কনে পছন্দ হলেই ওই চক্রের সদস্যরা টাকা দাবি করত। ২ থেকে ৫ লক্ষ টাকায় চুক্তি করত তারা। তারপরেই বিয়ে দেওয়া হত। আর বিয়ের দিন কয়েক পরেই সুযোগ বুঝে চম্পট দিত ডাকাত বৌমা। বিষ্ণু শর্মার বাড়ি থেকে পালিয়ে ভোপালের কালা পিপল পান্না খেড়ির বাসিন্দা গব্বরের থেকে ২ লক্ষ টাকা নিয়েছিল অনুরাধা। এরপর ওই ব্যক্তির সঙ্গে থাকতে শুরু করেছে সে।