কিন্তু ম্যাচের শুরু থেকেই ফ্রেদ, ফার্নান্দেজ, রাশফোর্ডরা আতঙ্ক ছড়াতে শুরু করে টটেনহামের রক্ষণে। বিশেষ করে ফ্রেদ যেন অপ্রতিরোধ্যই হয়ে উঠছিলেন। ম্যাচের ৪ মিনিটে টটেনহামের গোলে তিনিই নেন।
এরপর একে একে রাশফোর্ড, ফার্নান্দেজ, সানচোরা পরীক্ষা নেন টটেনহামের গোলকিপার উগো লরিসের। সেই পরীক্ষায় প্রথমার্ধে উতরে গেলেও দ্বিতীয়ার্ধের দ্বিতীয় মিনিটেই গোল খেয়ে বসেন লরিস।
সানচোর একটি পাস পেয়ে যান বক্সের বাইরে অরক্ষিত থাকা ফ্রেদ। বলটি দারুণভাবে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে বাঁ পায়ের তীব্র গতির শটে লরিসকে পরাস্ত করেন ব্রাজিলিয়ান মিডফিল্ডার।
এগিয়ে যাওয়ার পর ইউনাইটেড আক্রমণে যেন আরও সংগঠিত হয়ে ওঠে। আন্তোনি–ফ্রেদরা ক্রমাগত চাপ তৈরি করে যেতে থাকে টটেনহামের রক্ষণে। এরই ফল হিসেবে ৬৯ মিনিটে তারা পেয়ে যায় ব্যবধান বাড়ানো গোল।
বক্সের বাইরে বল পেয়ে ড্রিবলিং করে ভেতরে ঢুকে যান ফার্নান্দেজ। বক্সের মাঝামাঝি থেকে ডান পায়ের জোরালো শটে বল জালে পাঠান পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড।