পাক গুপ্তচর যোগ বাংলাতে! ‘পাকিস্তানে কেন ব্যবহার হয়েছে ‘সিম নম্বর’? বর্ধমানে গ্রেফতার ২ সন্দেহভাজন

পাক গুপ্তচর যোগ বাংলাতে! ‘পাকিস্তানে কেন ব্যবহার হয়েছে ‘সিম নম্বর’? বর্ধমানে গ্রেফতার ২ সন্দেহভাজন

Last Updated:

পাকিস্তানের সঙ্গে যোগাযোগ থাকার অভিযোগে বর্ধমান থেকে গ্রেফতার দুই সন্দেহভাজন।

জিজ্ঞাসাবাদের সময় অভিযুক্ত জানায়, সে চলন্ত ট্রেন ও রেলওয়ে স্টেশন থেকে মোবাইল ফোন ও মূল্যবান জিনিসপত্র চুরি করত। এদিন সে চুরি করা জিনিসপত্র বিক্রি করতে এসেছিল, তখনই তাকে ধরা হয়। জিআরপি তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিয়ে তাকে স্থানীয় পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে।পাক গুপ্তচর যোগ বাংলাতে! ‘পাকিস্তানে কেন ব্যবহার হয়েছে ‘সিম নম্বর’? বর্ধমানে গ্রেফতার ২ সন্দেহভাজন
জিজ্ঞাসাবাদের সময় অভিযুক্ত জানায়, সে চলন্ত ট্রেন ও রেলওয়ে স্টেশন থেকে মোবাইল ফোন ও মূল্যবান জিনিসপত্র চুরি করত। এদিন সে চুরি করা জিনিসপত্র বিক্রি করতে এসেছিল, তখনই তাকে ধরা হয়। জিআরপি তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিয়ে তাকে স্থানীয় পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে।

পূর্ব বর্ধমান: পহেলগাঁওতে জঙ্গি হামলার পর থেকেই দেশজুড়ে বিভিন্ন জায়গা থেকেই পাকড়াও হয়েছে পাক গুপ্তচর। এবার পাকিস্তানের সঙ্গে যোগাযোগ থাকার অভিযোগে পূর্ব বর্ধমান থেকে গ্রেফতার দুই সন্দেহভাজন। পূর্ব বর্ধমানের মেমারিতে অ‍্যাক্টিভেটেড সিম নম্বর পাকিস্তানে ব্যবহার করা হয়েছে বলেই অভিযোগ।

সূত্রের খবর, এই ঘটনায় দুই সন্দেহভাজন মুকেশ রজক ও রাকেশ কুমারকে গ্রেফতার করল বেঙ্গল এসটিএফ(বাংলার স্পেশ‍্যাল টাস্ক ফোর্স)। সূত্রের দাবি, মেমারি থেকে অ‍্যাক্টিভেটেড সিম নম্বর ওই হোয়াটস অ‍্যাপ ওটিপি পাকিস্তানের এক এনজিও র সঙ্গে শেয়ার করেছিলেন ধৃত দুই ব‍্যক্তি।

মুকেশ রজক ও রাকেশ কুমার গুপ্তা দুজনেই একাধিক এনজিও এর সাথে যুক্ত ছিলেন। এনজিও এর সাথে যুক্ত থাকার কারণে সোশ্যাল সাইটে একাধিক জনের সাথে পরিচয় হয়েছে। সেই সূত্রেই পাকিস্তানের এনজিও এর সাথে এদের যোগযোগ তৈরি হয়।

সূত্রের দাবি, এই যোগাযোগ তৈরি হওয়ার পর পাকিস্তানের এনজিও ভারতীয়দের সঙ্গে যোগাযোগ করার জন‍্য ভারতীয় মোবাইল নম্বর ব্যবহার করার জন‍্য এই দুজনের সাহায্য নিয়েছিল। ধৃতরা এখানে সিম কার্ড কেনার পর সেই নম্বরটি শেয়ার করেছিলেন পাকিস্তানে। পাকিস্তানে ভারতীয় নম্বর ব‍্যবহার করে খোলা হয়েছিল হয়েছিল হোয়াটস অ‍্যাপ অ‍্যাকাউন্ট। আর এই অ‍্যাকাউন্ট তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় ওটিপি এরা এখান থেকে দিয়েছিলেন পাকিস্তানে।

কিন্তু কোন ভারতীয়দের সাথে যোগাযোগ করতে চাইছে পাকিস্তানের এনজিও? উদ্দেশ্য কি? টাকার কোনও লেনদেন হয়েছে? সবই তদন্ত করে দেখছে রাজ‍্য পুলিশের এসটিএফ

কেন হঠাৎ পাকিস্তানে শেয়ার করা হল নম্বর? কী কারণে পাকিস্তানের এনজিও এর সঙ্গে যোগাযোগ? কী ধরনের তথ‍্য তারা পাচার করতেন, বর্তমানে সবটাই তদন্তের আওতায় রয়েছে গোয়েন্দাদের।

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/

পাক গুপ্তচর যোগ বাংলাতে! ‘পাকিস্তানে কেন ব্যবহার হয়েছে ‘সিম নম্বর’? বর্ধমানে গ্রেফতার ২ সন্দেহভাজন

Scroll to Top