স্থানীয় নেতা-কর্মীরা জানান, নির্বাচনী এলাকার জনগণের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগের কারণে স্বতন্ত্র প্রার্থী ইফতিকার উদ্দিনের জয় পাওয়া সহজ হয়েছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কেন্দুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের একজন নেতা বলেন, ‘অসীম উকিল কেন্দ্রীয়ভাবে একজন বড়মাপের নেতা হতে পারেন, তিনি বিদ্বান ব্যক্তি। কিন্তু তৃণমূল মানুষের সঙ্গে তিনি সহজে মিশতেন না। এমপি থাকাকালীন স্থানীয়দের সঙ্গে সীমিত যোগাযোগ করেছিলেন। তিনি সময় পেলে এলাকায় আসতেন ঠিকই, কিন্তু সাধারণ মানুষের সঙ্গে দেখা করতেন না। কেন্দুয়া উপজেলার সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র আসাদুল হক ভূঁইয়াসহ কয়েকজন নেতাকে নিয়ে তিনি থাকতেন, যার ফলে অনেক ভোটারই ক্ষুব্ধ হয়ে তাঁকে ভোট দেননি।’