সমাজভিত্তিক সমন্বিত শিশুযত্ন কেন্দ্রের মাধ্যমে শিশুর প্রারম্ভিক বিকাশ ও সুরক্ষা এবং সাঁতার সুবিধা প্রদান- আইসিবিসি প্রকল্পটি সারা দেশে সম্প্রসারণ ও স্থায়ীত্বশীলতা নিশ্চিত করার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছে সরকার। শিশুদের ডুবে মৃত্যুর ঝুঁকি কমানো ও সার্বিক বিকাশ নিশ্চিত করাই এর মূল উদ্দেশ্য।
সরকার এখন এই প্রকল্পে নেতৃত্ব প্রদান করছে উল্লেখ করে যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে ব্লুমবার্গ ফিলানথ্রপিজ পার্টনার সভায় মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মমতাজ আহমেদ জানান, দেশের ৬৪ জেলায় এই কেন্দ্র বিস্তারের পরিকল্পনা রয়েছে।
সভায় বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার ৭৫ জন প্রতিনিধি অংশ নেন।
অংশগ্রহণকারী সংস্থাগুলোর মধ্যে ছিল, জর্জ ইনস্টিটিউট ফর গ্লোবাল হেলথ, গ্লোবাল হেলথ অ্যাডভোকেসি ইনকিউবেটর, জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়, মাকেরেরে বিশ্ববিদ্যালয়, রিচ আ হ্যান্ড, সেন্টার ফর ইনজ্যুরি প্রিভেনশন অ্যান্ড রিসার্চ বাংলাদেশ সিআইপিআরবি এবং সিইনারগোজ।
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মমতাজ আহমেদ জানান, প্রথম ধাপের সাফল্যের পর ২০২৬ সালের জানুয়ারি থেকে প্রকল্পের দ্বিতীয় ধাপ শুরুর পরিকল্পনা চলছে।