Sandeshkhali: সন্দেশখালি নিয়ে বৈঠকে সুজিত-জ্যোতিপ্রিয়, কথা বললেন স্থানীয় নেতৃত্বের সঙ্গে

Sandeshkhali: সন্দেশখালি নিয়ে বৈঠকে সুজিত-জ্যোতিপ্রিয়, কথা বললেন স্থানীয় নেতৃত্বের সঙ্গে

Last Updated:

সামনে বিধানসভা ভোট আর তার আগে সংগঠন মজবুত করতে সন্দেশখালির নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠক করলেন রাজ্যের দুই মন্ত্রী সুজিত বসু এবং জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক।

সন্দেশখালি নিয়ে বৈঠকে সুজিত-জ্যতিপ্রিয়। (প্রতীকী ছবি)Sandeshkhali: সন্দেশখালি নিয়ে বৈঠকে সুজিত-জ্যোতিপ্রিয়, কথা বললেন স্থানীয় নেতৃত্বের সঙ্গে
সন্দেশখালি নিয়ে বৈঠকে সুজিত-জ্যতিপ্রিয়। (প্রতীকী ছবি)

সামনে বিধানসভা ভোট আর তার আগে সংগঠন মজবুত করতে সন্দেশখালির নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠক করলেন রাজ্যের দুই মন্ত্রী সুজিত বসু এবং জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক।

রবিবার, সন্দেশখালি নিয়ে বৈঠক করলেন সুজিত ও জ্যোতিপ্রিয়। এদিন, রবি দুপুরে লেকটাউনে সন্দেশখালির নেতৃত্বদের সঙ্গে নিয়ে হল বৈঠক। প্রসঙ্গত, সূত্রের খবর বিগত কয়েকদিন ধরে তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্বের কাছে আসছিল, জেলার নেতাদের মধ্যে দুরত্ব বেড়েছে। একে অপরের সঙ্গে মানিয়ে নিতে অসুবিধা হচ্ছে। এই অবস্থায় আজ দলের শীর্ষ নেতৃত্বর নির্দেশে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

আরও পড়ুন: ফের খুন! গোরস্থানের পাশে পড়ে মহিলার হাত, পা বাঁধা দেহ, খুনের কারণ জানলে শিউরে উঠবেন

সন্দেশখালি যে লোকসভার অন্তর্ভুক্ত সেই বসিরহাটে জয় পেয়েছে শাসক দল। তবে লোকসভা ফলাফলের প্রেক্ষিতে এই বিধানসভায় পিছিয়ে আছে তৃণমূল কংগ্রেস। যদিও সন্দেশখালিতে প্রশাসনিক তৎপরতা বেড়েছে। নানা পরিষেবা যাতে সকলে পায়, সেই ব্যবস্থা করা হয়েছে। এমনকি গত বছরের শেষে সেখানে বৈঠক করে এসেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আবার বিরোধী দলনেতা বারবার হাজির হচ্ছেন এই বিধানসভায়। ফলে সন্দেশখালি নিয়ে তৎপরতা বাড়াচ্ছে শাসক দল।

সুজিত বসু, পার্থ ভৌমিককে দায়িত্ব আগেই দেওয়া হয়েছিল। তারা বারবার গিয়েছেন এলাকায়। এবার জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে নিয়ে আসা হল। প্রসঙ্গত জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক দীর্ঘ দিন উত্তর ২৪ পরগণা জেলা সংগঠন সামলেছেন। হাতের তালুর মতো চেনেন এই জেলাকে। এছাড়া সন্দেশখালির ব্লক সম্পর্কেও তাঁর যথেষ্ট ধারণা রয়েছে। সেই কারণেই তাকে বৈঠকে রাখা হয়।

আরও পড়ুন: ইউনেস্কোর দ্য ওয়ার্ল্ড অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স পুরস্কার আইআইটি খড়গপুরের অধ্যাপকের

সূত্রের খবর, বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, এলাকায় নেতাদের দ্বন্দ্ব মেটাতে হবে। একে অপরের বিরুদ্ধে লড়াই করা যাবে না। যার যা অভিযোগ আছে তা জানাতে হবে দলের রাজ্য নেতৃত্বকে। এলাকায় জনসংযোগে বাড়াতে হবে। বাড়ি বাড়ি গিয়ে পরিষেবা নিয়ে খোঁজ নিন। আর দলের তরফে যে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ভোটার তালিকা স্ক্রুটিনি নিয়ে বিশেষ নজর দিতে হবে।

Next Article

Weekend Destination: প্রকৃতি প্রেমীদের স্বপ্নের ঠিকানা! নৌকা বিহার-পাখিদের কলতানে কাটান একটা সপ্তাহন্ত

Scroll to Top