RBI Monetary Policy: ৫ বছর পর রেপো রেট কমাল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, কমবে EMI-এর বোঝা, সস্তা হবে হোম লোন

RBI Monetary Policy: ৫ বছর পর রেপো রেট কমাল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, কমবে EMI-এর বোঝা, সস্তা হবে হোম লোন

Last Updated:

RBI Monetary Policy: রিজার্ভ ব্যাঙ্কের মুদ্রানীতি কমিটি রেপো রেট ২৫ বেসিস পয়েন্ট (০.২৫ শতাংশ) কমিয়েছে। ফলে রেপো রেট নেমে এসেছে ৬.২৫ শতাংশে।

News18RBI Monetary Policy: ৫ বছর পর রেপো রেট কমাল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, কমবে EMI-এর বোঝা, সস্তা হবে হোম লোন
News18

দীর্ঘ ৫ বছর পর রেপো রেট কমাল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। ফলে হোম লোন, কার লোন এবং অন্যান্য লোনে সুদের হার কমার সম্ভাবনা রয়েছে। আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আগামী দিনে ইএমআই-এর বোঝা কিছুটা হলেও কমতে পারে। স্বস্তি পেতে পারেন আমজনতা।

রিজার্ভ ব্যাঙ্কের মুদ্রানীতি কমিটি রেপো রেট ২৫ বেসিস পয়েন্ট (০.২৫ শতাংশ) কমিয়েছে। ফলে রেপো রেট নেমে এসেছে ৬.২৫ শতাংশে। ১ ফেব্রুয়ারি বাজেটে ১২ লাখ টাকা পর্যন্ত বার্ষিক আয় করমুক্ত বলে ঘোষণা করেছিলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ। এবার রেপো রেট কমানোর ঘোষণা করা হল।

গভর্নর সঞ্জয় মালহোত্রার নেতৃত্বে হয় মুদ্রানীতি কমিটির বৈঠক। সেখানেই রেপো রেট কমানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আগে রেপো রেট ৬.৫০ শতাংশ ছিল। এখন ২৫ বেসিস পয়েন্ট কমিয়ে তা ৬.২৫ শতাংশ করা হল। দীর্ঘ পাঁচ বছর পর রেপো রেট কমল।

আরও পড়ুন : আগামী এক বছরে সোনা কতটা দামি হতে পারে বলতে পারবেন? জানিয়েছে বহুজাতিক কোম্পানি

এর আগে ২০২০ সালের মে মাসে অর্থাৎ লকডাউনের সময় রেপো রেট ০.৪০ শতাংশ কমানো হয়েছিল। কিন্তু ২০২২ সালের মে মাসে সুদের হার ফের বাড়ানো হয়। সর্বশেষ ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রেপো রেট ৬.৫০ শতাংশ করা হয়েছিল। তারপর থেকে আর কোনও পরিবর্তন হয়নি, রেপো রেট একই ছিল।

আরবিআই যে সুদের হারে ব্যাঙ্কগুলিকে ঋণ দেয়, সেটাই রেপো রেট। রেপো রেট কমলে ব্যাঙ্ক কম সুদে ঋণ পায়। ফলে গ্রাহককেও কম সুদের হারে ঋণ দিতে পারে ব্যাঙ্ক। রেপো রেট কম হওয়ায় হোম লোন, কার লোন, পার্সোনাল লোন ইত্যাদিতে সুদের হার কমার সম্ভাবনা রয়েছে। ইএমআই আগের তুলনায় কমতে পারে।

আরও পড়ুন : CTC না টেক হোম স্যালারি, কার উপরে আয়কর কাটা হয়, আপনি যদি চাকরি করেন তাহলে আপনার এটি জানা উচিত

আর্থিক বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, বাজার এবং অর্থনীতিতেও রেপো রেট কমানোর প্রভাব পড়বে। বাজারে লিকুইডিটি বা নগদ প্রবাহ বাড়বে। ফলে অর্থনীতি চাঙ্গা হবে। আর্থিক অবস্থা দুর্বল থাকলে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক সুদের হার কমিয়ে বাজারে নগদ প্রবাহ বাড়ানোর চেষ্টা করে। যাতে অর্থনীতির চাকা সচল থাকে।

অন্য দিকে, মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে গেলে রেপো রেট বাড়ানো হয়। যাতে তা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের এই সিদ্ধান্তে সাধারণ মানুষ বিশেষ করে মধ্যবিত্তরা সুবিধা পাবেন বলে মনে করা হচ্ছে। বাজারও চাঙ্গা হবে। কারণ কম সুদে ঋণ মিলবে। ইএমআই-এর বোঝা কমলে অনেক টাকা বেঁচে যাবে। সেই টাকা বাজারে খরচ হবে। বাজার চাঙ্গা হবে।

Next Article

Jalpaiguri News: স্মার্ট পদ্ধতিতে চা উৎপাদন! ঘরে বসেই চাষিরা জেনে যাবে কী পরিস্থিতি বাগানের

Scroll to Top