Digha Jagannath Temple: অতিথি আপ্যায়ন থেকে পুজোর প্রস্তুতি একাই সামলালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়!

Digha Jagannath Temple: অতিথি আপ্যায়ন থেকে পুজোর প্রস্তুতি একাই সামলালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়!

Last Updated:

Digha Jagannath Temple: দিঘায় জগন্নাথধামের উদ্বোধন হতে চলেছে। কয়েক হাজার মানুষ উপস্থিত থাকবেন এই শুভ অনুষ্ঠানে। আমন্ত্রিতরা সোমবার সকাল থেকেই আসতে শুরু করেছেন দিঘায়। মুখ্যমন্ত্রীও ওই দিন সকালেই দিঘা পৌঁছেছেন।

* অতিথি আপ্যায়ন থেকে পুজোর প্রস্তুতি একাই সামলালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় Digha Jagannath Temple: অতিথি আপ্যায়ন থেকে পুজোর প্রস্তুতি একাই সামলালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়!
* অতিথি আপ্যায়ন থেকে পুজোর প্রস্তুতি একাই সামলালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় 

দিঘা: দিঘায় জগন্নাথধামের উদ্বোধন হতে চলেছে। কয়েক হাজার মানুষ উপস্থিত থাকবেন এই শুভ অনুষ্ঠানে। আমন্ত্রিতরা সোমবার সকাল থেকেই আসতে শুরু করেছেন দিঘায়। মুখ্যমন্ত্রীও ওই দিন সকালেই দিঘা পৌঁছেছেন। সেখানে পৌঁছনো মাত্রই নিজে ঘুরে ঘুরে তদারকি তো করছেনই। এখানেই শেষ নয়, আমন্ত্রিত অতিথিদের সঙ্গে নিজে গিয়ে দেখা করে আসছেন। সব ব্যবস্থাপনা ঠিক আছে কি না খতিয়ে দেখে তবেই আশ্বস্ত হচ্ছেন। হোটেল কর্তৃপক্ষকে বলছেন, দেখবেন কোনওরকম অসুবিধে যেন না হয়। ডোনা গঙ্গোপাধ্যায়, জিৎ গঙ্গোপাধ্যায়রা সোমবারই পৌঁছে গিয়েছেন। একে একে আসছেন আরও অনেকে। আজও আসবেন।

আরও পড়ুনঃ ৯৯% মানুষেই জানেন না ‘সঠিক’ উত্তর! বলুন তো টম‍্যাটোর বাংলা কী?

সোমবার মুখ্যমন্ত্রী মন্দিরের তদারকির সঙ্গে, অতিথি আপ্যায়নেও সমানভাবে ব্যস্ত থেকেছেন। ঐতিহাসিক এই অনুষ্ঠানের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা-সহ গোটা বাংলার আবেগ। মুখ্যমন্ত্রী তাই চান পুজোর কাজ থেকে অতিথি আপ্যায়ন, কোনওকিছুতেই যেন এতটুকু ত্রুটিও না থাকে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন “মঙ্গলবার মহাযজ্ঞ চলবে। বুধবার জগন্নাথদেবের বিগ্রহ প্রতিস্থাপনের প্রক্রিয়া চলবে। ওইদিন দুপুর আড়াইটে-তিনটে নাগাদ দ্বারোদঘাটন। তারপর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান।”

আরও পড়ুনঃ একটা নয়, দুটো এসি লোকাল ট্রেন চলবে শিয়ালদহ থেকে! কোন কোন রুটে?

মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ”এই সমুদ্রের পাড়েই শ্রীচৈতন্যদেব জগন্নাথদেবের প্রেমে লীন হয়ে গিয়েছিলেন। সেই ইতিহাস আমাদের বাংলারই। সমুদ্রের তীরে তাই জগন্নাথ মন্দিরের অবস্থান। এখানে এবার একটা আধ্যাত্মিক পরিবেশ তৈরি হয়েছে। তার টানে শত শত ভক্ত এখানে আসবেন বলে আমরা মনে করছি। মিলে যাবে আধ্যাত্মিকতা আর পর্যটন। খুব তাড়াতাড়ি যাঁরা এই মন্দির বানিয়ে দিলেন, তাঁদের ধন্যবাদ, কৃতজ্ঞতা জানাই। আমি এবার ঘুরে দেখবে মন্দিরটা। খুব সুন্দর স্থাপত্যকীর্তি রয়েছে এখানে। মন্দির উদ্বোধনের আগে এক সপ্তাহ ধরে যজ্ঞ চলছে। বুধবার দুপুর আড়াইটে থেকে তিনটের মধ্যে মন্দিরের দ্বারোদঘাটন হবে। তারপর সকলে দেবতার দর্শন পাবেন।” শুধু আমন্ত্রিতরা নয়। আসতে শুরু করেছেন পর্যটকরাও। বিভিন্ন রুটের সরকারি ও বেসরকারি বাস চালানো হচ্ছে। প্রত্যেকেই যাতে এই অনুষ্ঠানে শামিল হতে পারেন সেই ব্যবস্থা করা হচ্ছে।

Next Article

Tribal Festival: পলাশরাঙা ফাল্গুনে শুরু, অক্ষয় তৃতীয়া পর্যন্ত সব রীতি মেনে পুরুলিয়ায় চলছে সারহুল

Scroll to Top