Crime News: ‘মাথায় প্রাণনাশের হুমকি ছিল, তাই বহু দেহ কবর দিয়েছি’- থানায় ঢুকে ব্যক্তির চাঞ্চল্যকর স্বীকারোক্তি, শুনে কেঁপে গেল পুলিশ…

Crime News: ‘মাথায় প্রাণনাশের হুমকি ছিল, তাই বহু দেহ কবর দিয়েছি’- থানায় ঢুকে ব্যক্তির চাঞ্চল্যকর স্বীকারোক্তি, শুনে কেঁপে গেল পুলিশ…

Last Updated:

Crime News: কর্ণাটকে এক যুবক থানায় গিয়ে জানায়, সে বহু মৃতদেহ কবর দিয়েছে। প্রাণনাশের হুমকি পেয়ে সে বাধ্য হয়ে এই কাজ করেছে। পুলিশ তাকে আইনি নিরাপত্তা দিয়েছে এবং তদন্ত শুরু হয়েছে। পুরো রাজ্যে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে, পুরোটা জানুন…

'মাথায় প্রাণনাশের হুমকি ছিল, তাই বহু দেহ কবর দিয়েছি'- থানায় ঢুকে ব্যক্তির চাঞ্চল্যকর স্বীকারোক্তি, শুনে কেঁপে গেল পুলিশ...AI ImageCrime News: ‘মাথায় প্রাণনাশের হুমকি ছিল, তাই বহু দেহ কবর দিয়েছি’- থানায় ঢুকে ব্যক্তির চাঞ্চল্যকর স্বীকারোক্তি, শুনে কেঁপে গেল পুলিশ…
‘মাথায় প্রাণনাশের হুমকি ছিল, তাই বহু দেহ কবর দিয়েছি’- থানায় ঢুকে ব্যক্তির চাঞ্চল্যকর স্বীকারোক্তি, শুনে কেঁপে গেল পুলিশ…AI Image

বেঙ্গালুরু: বেঙ্গালুরু: কর্ণাটকের ধর্মস্থল গ্রামে ঘটে যাওয়া এই ঘটনা যেন কোনও থ্রিলার সিনেমার কাহিনি। হঠাৎ এক যুবক থানায় হাজির হয়ে জানায়, “আমি বহু লাশ কবর দিয়েছি”। এরপর বলে, “আমার প্রাণ এখন বিপদের মুখে।” তার এই স্বীকারোক্তিতে কেঁপে ওঠে থানার পুলিশকর্মীরা। যুবক দাবি করে, কিছু দুষ্কৃতী তাকে এই কাজে বাধ্য করেছিল। যদি সে অস্বীকার করত, তাহলে তাকে খুন করে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়েছিল।

যুবক আরও জানায়, সে অনেকদিন ধরে ভয় আর মানসিক চাপে ছিল। কিন্তু এখন তার মনে হচ্ছে, পুরো সত্যটা জানানো দরকার। তবে সে একটি শর্তও দেয় — আগে তাকে আইনি নিরাপত্তা দিতে হবে, তারপর সে খুনিদের নাম বলবে এবং কোথায় কোথায় লাশ কবর দেওয়া হয়েছে, তাও জানাবে। পুলিশও তার অভিযোগকে গুরুত্ব দিয়ে দেখে।

আদালতের অনুমতি নিয়ে পুলিশ এই ঘটনায় মামলা রুজু করে। IPC-র ২১১(এ) ধারায় মামলা দায়ের হয়, যা অপরাধ সংক্রান্ত তথ্য গোপন করার সঙ্গে যুক্ত। পুলিশ জানায়, যুবকের পরিচয় গোপন রাখা হবে এবং তার সুরক্ষার বিষয়টি সর্বোচ্চ গুরুত্ব পাবে। এখন আইনি প্রক্রিয়া চলছে। যদি যুবকের দাবি সত্যি প্রমাণিত হয়, তাহলে এটি কর্ণাটকের অন্যতম বড় ও ভয়াবহ মামলা হয়ে উঠবে।

অপরাধ জগতের সঙ্গে জড়িত আরেকটি ঘটনার উল্লেখ করা হয়েছে — মাঙ্গালুরু জেলার একটি ১২ বছর পুরনো শিশু পাচার মামলায় আদালত রায় দিয়েছে। বিশেষ আদালত এক দম্পতি ও একজন মহিলাকে দোষী সাব্যস্ত করে ১০ বছরের কঠোর সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে।

দোষী সাব্যস্ত তিনজন হলেন লিনেটা ভেগাস, তার স্বামী জসি ভেগাস এবং জসির মা লুসি ভেগাস। তিনজনকেই ৫ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানা অনাদায়ে ছয় মাসের অতিরিক্ত জেল হবে।

এই ঘটনা ঘটেছিল জুলাই ২০১৩ সালে। অভিযুক্তরা একটি শিশুকন্যাকে বিক্রি করার চেষ্টা করছিল। সেই সময় ‘চাইল্ডলাইন’ এবং পুলিশ যৌথভাবে অভিযান চালিয়ে তিনজনকেই হাতেনাতে গ্রেফতার করে। সরকারি কৌঁসুলি জানান, শিশুটির বিনিময়ে অভিযুক্তরা ২ লক্ষ টাকা দাবি করেছিল এবং ৯০ হাজার টাকা অগ্রিম নিতে এসেছিল। সেখানেই তাদের ধরা হয়। দীর্ঘ ১২ বছর পর আইন তাদের সাজা দিল।

বাংলা খবর/ খবর/পাঁচমিশালি/

Crime News: ‘মাথায় প্রাণনাশের হুমকি ছিল, তাই বহু দেহ কবর দিয়েছি’- থানায় ঢুকে ব্যক্তির চাঞ্চল্যকর স্বীকারোক্তি, শুনে কেঁপে গেল পুলিশ…

Scroll to Top