Coach Restaurant: ছিল ট্রেনের কামরা, হল সুদৃশ্য রেস্তরাঁ! নদীর ঠান্ডা বাতাসে কোথায় পাবেন এই লোভনীয় অভিজ্ঞতা? জানুন

Coach Restaurant: ছিল ট্রেনের কামরা, হল সুদৃশ্য রেস্তরাঁ! নদীর ঠান্ডা বাতাসে কোথায় পাবেন এই লোভনীয় অভিজ্ঞতা? জানুন

Last Updated:

Coach Restaurant: রেল কোচ রেস্টুরেন্টগুলির লক্ষ্য হল যাত্রী, পর্যটক ও আবাসিকদের প্রয়োজনীয়তা পূরণের জন্য একটা নস্টালজিক রেলওয়ে আহারের পরিবেশ দেওয়া। উদ্বোধন করা এই কোচ নতুন রেস্তরাঁ-সহ বর্তমানে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন ও একাধিক স্থানে ১৭টি কোচ রেস্তরাঁ চালানো হচ্ছে।

অচল হয়ে যাওয়া ট্রেন কোচগুলিকে স্থানীয় ঐতিহ্যের স্পর্শে আকর্ষণীয় ডিজাইনের রেস্তরাঁয় রূপান্তরCoach Restaurant: ছিল ট্রেনের কামরা, হল সুদৃশ্য রেস্তরাঁ! নদীর ঠান্ডা বাতাসে কোথায় পাবেন এই লোভনীয় অভিজ্ঞতা? জানুন
অচল হয়ে যাওয়া ট্রেন কোচগুলিকে স্থানীয় ঐতিহ্যের স্পর্শে আকর্ষণীয় ডিজাইনের রেস্তরাঁয় রূপান্তর

গুয়াহাটি: গুয়াহাটিতে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের নতুন রেল কোচ রেস্টুরেন্ট এল। রেল ঐতিহ্যের সাথে ইউনিক ডাইনিং অভিজ্ঞতা উপভোগ করুন। যাত্রী ও সাধারণ মানুষকে ইউনিক ডাইনিং অভিজ্ঞতা দেওয়ার লক্ষ্যে গুয়াহাটির উজান বাজার রিভারফ্রন্ট, জাহাজ ঘাটের (আলফ্রেস্কো গ্র্যান্ড) বিপরীতে একটি নতুন রেল কোচ রেস্টুরেন্টের উদ্বোধন করে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে (এনএফআর)। জাঁকজমকপূর্ণ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মুখ্য অতিথি ছিলেন উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের জেনারেল ম্যানেজার শ্রী চেতন কুমার শ্রীবাস্তব। পাশাপাশি উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের মুখ্য কার্যালয় এবং লামডিং ডিভিশনের অন্যান্য আধিকারিকরাও এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

অচল হয়ে যাওয়া ট্রেন কোচগুলিকে স্থানীয় ঐতিহ্যের স্পর্শে আকর্ষণীয় ডিজাইনের রেস্তরাঁয় রূপান্তর করার যে বিশাল লক্ষ্য উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে ধার্য করেছে, এই পদক্ষেপ তারই একটি অংশ। রেল কোচ রেস্তরাঁগুলির লক্ষ্য হল যাত্রী, পর্যটক ও আবাসিকদের প্রয়োজনীয়তা পূরণের জন্য একটা নস্টালজিক রেলওয়ে আহারের পরিবেশ দেওয়া। উদ্বোধন করা এই কোচ নতুন রেস্তরাঁ-সহ বর্তমানে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন ও একাধিক স্থানে ১৭টি কোচ রেস্তরাঁ চালানো হচ্ছে।

অনন্য পরিবেশ এবং গুণমানসম্পন্ন পরিষেবার জন্য এই রেস্তরাঁগুলি বেশি জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। গুয়াহাটি রেল কোচ রেস্তরাঁটি ঐতিহ্য-অনুপ্রাণিত চেহারা দিয়ে ডিজাইন করা হয়েছে, যেখানে স্থানীয় সংস্কৃতির উপাদানগুলি প্রতিফলিত করে এক নান্দনিক রূপের বৈশিষ্ট্য প্রদান করা হয়েছে। এখানে বিভিন্ন রকমের খাদ্য, স্ন্যাক্স এবং পানীয়র সাথে বৈচিত্র্যময় খাবারের তালিকা রয়েছে, যা দর্শনার্থীদের দ্রুত কিন্তু আনন্দদায়ক খাবারের বিকল্প প্রদান করে। রেলযাত্রী, স্থানীয় বাসিন্দা এবং পর্যটক-সহ সকলের জন্যই এই রেস্তরাঁগুলির দরজা খোলা। এছাড়াও, দক্ষ এবং অদক্ষ কর্মীদের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টির পাশাপাশি রেলওয়ের সুস্থির রাজস্ব উপার্জনেও অবদান রাখছে।

আরও পড়ুন : আলু পাচার রুখতে সারপ্রাইজ ভিজিট বেচারাম মান্নার! কবে দাম কমে কাটবে সঙ্কট? জানালেন মন্ত্রী

এই ধরনের পদক্ষেপগুলির মাধ্যমে ঐতিহ্যের সঙ্গে উপযোগিতার মিশ্রণ ঘটানোর পাশাপাশি যাত্রী অভিজ্ঞতা বৃদ্ধির উপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। রেল কোচ রেস্তরাঁগুলি শুধুমাত্র জনগণের খাওয়ার প্রয়োজনীয়তাই পূরণ করেনি, বরং তার পাশাপাশি সম্পদগুলিকে সৃজনশীলরূপে পুনর্বিন্যাস করার ক্ষেত্রে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের উদ্ভাবনী ক্ষমতা এবং প্রতিশ্রুতির প্রমাণ হিসেবেও পরিগণিত হয়েছে। গুয়াহাটির এই রেল কোচ রেস্তরাঁটি খাদ্যপ্রেমী এবং রেলওয়ে অনুরাগীদের জন্য এক প্রধান আকর্ষণস্থল হয়ে উঠবে বলে প্রত্যাশা করা হয়েছে, যা মহানগরের প্রাণকেন্দ্রে এবং নদীর ধারে এক অনাবিল আনন্দের অভিজ্ঞতা দেবে।

বাংলা খবর/ খবর/দেশ/

Coach Restaurant: ছিল ট্রেনের কামরা, হল সুদৃশ্য রেস্তরাঁ! নদীর ঠান্ডা বাতাসে কোথায় পাবেন এই লোভনীয় অভিজ্ঞতা? জানুন

Scroll to Top