Closing of Zoo due to rain: এক নাগাড়ে মুষলধারে বৃষ্টি! বন্ধ করে দেওয়া হল রাজ‍্যের এই চিড়িয়াখানা! কবে খুলবে?

Closing of Zoo due to rain: এক নাগাড়ে মুষলধারে বৃষ্টি! বন্ধ করে দেওয়া হল রাজ‍্যের এই চিড়িয়াখানা! কবে খুলবে?

Last Updated:

Closing of Zoo due to rain: এক নাগাড়ে মুষলধারে বৃষ্টি। জল থই থই চারধার। সমস্যায় বর্ধমান রমনাবাগান অভয়ারণ্যের বন্যপ্রাণীরা। পরিস্থিতি এতটাই প্রতিকূল যে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হল এই মিনি জুয়ের গেট।

বন্ধ করে দেওয়া হল রমনাবাগান জু,কেন জানেন কী? Closing of Zoo due to rain: এক নাগাড়ে মুষলধারে বৃষ্টি! বন্ধ করে দেওয়া হল রাজ‍্যের এই চিড়িয়াখানা! কবে খুলবে?
বন্ধ করে দেওয়া হল রমনাবাগান জু,কেন জানেন কী? 

পূর্ব বর্ধমানঃ এক নাগাড়ে মুষলধারে বৃষ্টি। জল থই থই চারধার। সমস্যায় বর্ধমান রমনাবাগান অভয়ারণ্যের বন্যপ্রাণীরা। পরিস্থিতি এতটাই প্রতিকূল যে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হল এই মিনি জুয়ের গেট। আপাতত এই মিনি জু তে প্রবেশ করতে পারবেন না দর্শকরা। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে ফের দর্শকদের জন্য খোলা হবে রমনাবাগান অভয়ারণ্য।

জলবন্দি রমনার বাগানের বিস্তীর্ণ এলাকা। একরকম জলবন্দি সেখানের পশুপাখিরা। তাই বাধ্য হয়েই অনির্দিষ্টকালের জন্য জু বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিল জু কর্তৃপক্ষ। শনিবার সকাল থেকে বর্ধমানের রমনার বাগান জু বন্ধ রাখা হয়েছে।  বন্ধ রাখা হয়েছে পর্যটকদের প্রবেশও। এর মধ্যেই প্রবেশ পথে সেই নোটিশ ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে।

আরও পড়ুনঃ বাড়ছে ব্রেস্ট ক‍্যানসার! ‘ফার্স্ট স্টেজ’-এ শরীরে ফুটে ওঠে এই ৫ লক্ষণগুলি! প্রথম থেকেই সাবধান হন

বর্ধমানের গোলাপবাগের পাশে রমনারবাগান জু বনদপ্তরের অধীন। এখানে রয়েছে পাঁচটি চিতাবাঘ। আছে চারটি মার্স কুমীর। একটি নোনা জলের কুমীর। একটি স্লথ ভাল্লুক। রয়েছে একাধিক শিয়াল,সজারু। আশিটি চিতল হরিণ। তিনটি বার্কিং ডিয়ার। এছাড়াও রয়েছে অসংখ্য পশু ও পাখি। অতি বৃষ্টির কারণে এই রমনার বাগানের চারদিকে জল জমে গিয়েছে। সেই জল সেভাবে নামছে না। জল বের হওয়ার জায়গা না থাকায় তা জমে থাকছে। তাতেই তৈরি হয়েছে সমস্যা।

বন দফতর সূত্রে জানা গেছে, পশুদের তাদের সেল্টারে রাখা হয়েছে। কুমির ও হরিণের আবাসস্থলের জল পাম্প করে বার করে দেওয়া হচ্ছে। খাবার তিনবারে ভাগ করে দেওয়া হচ্ছে। প্রতিদিন পশু চিকিৎসক এসে তাদের দেখে যাচ্ছেন। এই পরিস্হিতিতে কোনও ভাবেই যাতে সংক্রমণ না ছড়ায় সে দিকে নজর রাখা হচ্ছে।

বন দফতরের এক আধিকারিক বলেন, একটানা দেড় মাস ধরে বৃষ্টি হচ্ছে। গত কয়েকদিন মুষলধারে বৃষ্টি হয়েছে। এমনিতেই জঙ্গলের কারণে রোদ কম পাওয়া যায়। দীর্ঘক্ষণ এই ভিজে স্যাতস্যাতে পরিবেশে এখন বন্যপ্রাণীদের সুস্হ রাখা জরুরি। সেই জন্যই এখন তাদের স্বাস্থ্যের ওপর বাড়তি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। নিয়মিত চিকিৎসকরা তাঁদের দেখভাল করছেন। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ মেনে তাদের খাবার দেওয়া হচ্ছে।

Scroll to Top