Child Abuse Viral News: ছিঃ এমন কেউ করে! দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রের গো*পনা*ঙ্গে ‘কলিন’ স্প্রে শিক্ষকের! তারপর যা হল…

Child Abuse Viral News: ছিঃ এমন কেউ করে! দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রের গো*পনা*ঙ্গে ‘কলিন’ স্প্রে শিক্ষকের! তারপর যা হল…

Last Updated:

Child Abuse Viral News: মুম্বইয়ের নিকটবর্তী নালাসোপারার একটি স্কুলের শিক্ষক দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রের গোপনাঙ্গে গ্লাস ক্লিনার স্প্রে করার অভিযোগে অভিযুক্ত। অভিযোগ ওঠার পর রাজ্য শিক্ষা দপ্তর বিশেষ নির্দেশ দেয়…বিস্তারিত জানুন…

ছিঃ এমন কেউ করে! দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রের গোপনাঙ্গে ‘কলিন’ স্প্রে শিক্ষকের! তারপর যা হল...Representative ImageChild Abuse Viral News: ছিঃ এমন কেউ করে! দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রের গো*পনা*ঙ্গে ‘কলিন’ স্প্রে শিক্ষকের! তারপর যা হল…
ছিঃ এমন কেউ করে! দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রের গোপনাঙ্গে ‘কলিন’ স্প্রে শিক্ষকের! তারপর যা হল…Representative Image

নালাসোপারা: মুম্বইয়ের কাছাকাছি নালাসোপারা থেকে উঠে আসা এক ভয়াবহ ঘটনায় উত্তেজনা ও ক্ষোভ ছড়িয়েছে অভিভাবকদের মধ্যে। হাওয়ার্ড ইংলিশ স্কুলের এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে৷ তিনি ক্লাসরুমে দুর্গন্ধের অভিযোগের প্রেক্ষিতে দ্বিতীয় শ্রেণির এক ছাত্রের গোপনাঙ্গে কলিন স্প্রে করেন।

এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পর রাজ্য শিক্ষা দপ্তর দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করে। তারা স্কুলটিতে পরিচালনাগত গুরুতর ত্রুটি খুঁজে পেয়ে সেটি বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে।

Mirror Now-এর এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, ৮ বছরের শিশুটির অভিভাবকরা ২৩ জুলাই অভিযোগ জানানোর পর ঘটনাটি সামনে আসে। অভিযোগ অনুযায়ী, ২৯ এপ্রিল, আর ৫ দিনের মতোই নিয়মিত স্কুল চলাকালীন সময়ে এই ভয়াবহ ঘটনা ঘটে। শিশুটির মা, সোনাল রণদিভে জানিয়েছেন, সেদিন ক্লাসে মাত্র তিনজন ছাত্র ছিল।

ক্লাস টিচার নিদাহ নিঝাউদ্দিন নাকি দুর্গন্ধ নিয়ে মন্তব্য করেন এবং শিশুটি অস্বীকার করার পর তিনি কলিন নামে পরিচিত গ্লাস ক্লিনারটি নিয়ে তার গোপনাঙ্গে স্প্রে করে দেন। শিশুটি কান্নাকাটি করলেও, শিক্ষক তা নিছক ‘মজা’ বলে উড়িয়ে দেন বলে অভিযোগ।

এই ঘটনার পর সোনাল রণদিভে স্কুলের প্রিন্সিপাল হিনা সায়্যেদের কাছে যান। তবে অভিযোগ অনুযায়ী, প্রিন্সিপাল বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখেননি। রণদিভে বলেন, “তিনি শিক্ষককে ‘অপরিণত’ বলে বিষয়টি এড়িয়ে যান।” যখন রণদিভে শিক্ষক নিঝাউদ্দিনের যোগ্যতা জানতে চান, তখন নাকি বলা হয়, “এমন ছোট স্কুলে কর্মীদের B.Ed ডিগ্রি থাকা আবশ্যক নয়।”

অভিযোগ পাওয়ার পর রাজ্য শিক্ষা দপ্তর সঙ্গে সঙ্গে তদন্ত শুরু করে। গ্রুপ এডুকেশন অফিসারকে দু’দিনের মধ্যে একটি বিশদ রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়। সেই রিপোর্টের ভিত্তিতে স্কুলটিকে ২-৩ দিনের মধ্যে বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়।

পালঘর জেলা সেকেন্ডারি ডেপুটি এডুকেশন অফিসার, মাধব মাটে জানান, “স্কুলটিকে বন্ধ করার নোটিশ ইস্যু করা হয়েছে এবং তদন্ত চলমান। নির্দেশ সত্ত্বেও যদি স্কুল চালু থাকে, তাহলে পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করা হবে।”

শিশুটির মা জানিয়েছেন, কর্তৃপক্ষ দ্রুত পদক্ষেপ নিয়েছে দেখে কিছুটা স্বস্তি পেলেও তিনি এখনো পুরো তদন্তের ফলাফলের অপেক্ষায় রয়েছেন। তিনি বলেন, “আমি খুশি যে দপ্তর দ্রুত পদক্ষেপ নিয়েছে। আমি আমার সন্তানের জন্য ন্যায়বিচার চাই এবং চাই না এমন কিছু অন্য কোনো অভিভাবকের সঙ্গেও ঘটুক।”

Scroll to Top