Birbhum Kali Temple: মনস্কামনা পূর্ণ করতে রোজ অগণিত ভক্ত সমাগম! বীরভূমে বেড়াতে গেলে এই কালীমন্দির দর্শন করতে ভুলবেন না!

Birbhum Kali Temple: মনস্কামনা পূর্ণ করতে রোজ অগণিত ভক্ত সমাগম! বীরভূমে বেড়াতে গেলে এই কালীমন্দির দর্শন করতে ভুলবেন না!

Last Updated:

Birbhum Kali Temple:১৭৭৫ সালে মহারাজ নন্দকুমার মন্দিরটি প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমানে পোড়ো বাড়ির মতো দেখতে সেই মন্দির চত্বরে গেলেই আপনার গা ছমছম করে উঠবে।

গুহ্যকালী মন্দিরBirbhum Kali Temple: মনস্কামনা পূর্ণ করতে রোজ অগণিত ভক্ত সমাগম! বীরভূমে বেড়াতে গেলে এই কালীমন্দির দর্শন করতে ভুলবেন না!
গুহ্যকালী মন্দির

সৌভিক রায়, বীরভূম: বীরভূমকে কালীর পীঠস্থান বলা হয়ে থাকে। বীরভূমে রয়েছে একাধিক মন্দির যেমন তারাপীঠ, নলহাটেশ্বরী, সাঁইথিয়া, লাভপুর, কঙ্কালীতলা মন্দিরের পাশাপাশি বীরভূমের আকালিপুরের কালী মা বিশেষ প্রসিদ্ধ।

তবে কীভাবে পৌঁছবেন এই মন্দিরে? তাহলে এই বিষয়ে জানিয়ে রাখা ভাল অকালিপুরের গুহ্য কালী মন্দিরের দূরত্ব তারাপীঠ মন্দির থেকে প্রায় ৩২ কিলোমিটার। তারাপীঠ থেকে যে কোনও অটো অথবা রামপুরহাট থেকে যে কোন অটো রিজার্ভ করে পৌঁছে যাওয়া যাবে এই মন্দিরে। বীরভূমের ভদ্রপুরে এই মন্দির অবস্থিত। নলহাটি শহর থেকে এই জায়গার দূরত্ব ১১ কিলোমিটার। নলহাটির ভদ্রপুর গ্রামপঞ্চায়েতের মধ্যে পড়ে অকালিপুর এলাকা। এখানেই রয়েছেন দেবী গুহ্য কালী।

জানা যায় ১৭৭৫ সালে মহারাজ নন্দকুমার মন্দিরটি প্রতিষ্ঠা করেন। ভক্তদের বিশ্বাস, কোনও মনস্কামনা নিয়ে আকালি মায়ের পুজো দিয়ে গেলে সেই কাজ সফল হয়। তাই দূর-দূরান্ত থেকে ভক্তরা আকালি কালী মন্দিরে মনস্কামনা নিয়ে পুজো দিতে আসেন।

ওই মন্দিরের সেবায়েত দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায় জানান প্রতিদিন নিত্য পুজো হয় মায়ের। তবে কার্তিক মাসে কালীপুজোর অমাবস্যা নিশিতে সর্বত্র কালী মায়ের বিশেষ পুজো হলেও আকালি মায়ের কোনও পুজো হয় না। নিত্যদিন যেভাবে পুজো করা হয়ে থাকে মাকে, সেভাবেই এদিনও পুজো করে সন্ধ্যারতির পর মাকে শয়ান দেওয়া হয়।

বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/

Birbhum Kali Temple: মনস্কামনা পূর্ণ করতে রোজ অগণিত ভক্ত সমাগম! বীরভূমে বেড়াতে গেলে এই কালীমন্দির দর্শন করতে ভুলবেন না!

Scroll to Top