Bankura: পেটের জ্বালা যে বড় জ্বালা! হাঁটতে, চলতে পারেন না, সংসার চালাতে যা করছেন এই ব্যক্তি দেখলে চোখে জল আসবে

Bankura: পেটের জ্বালা যে বড় জ্বালা! হাঁটতে, চলতে পারেন না, সংসার চালাতে যা করছেন এই ব্যক্তি দেখলে চোখে জল আসবে

Last Updated:

সোনামুখী শহরের বুকে বসে ফল বিক্রি করছেন বিশেষভাবে সক্ষম ব্যক্তি।

+

Bankura: পেটের জ্বালা যে বড় জ্বালা! হাঁটতে, চলতে পারেন না, সংসার চালাতে যা করছেন এই ব্যক্তি দেখলে চোখে জল আসবে

দোকানে বসে আছেন স্বপন হালদার

বিষ্ণুপুর, বাঁকুড়া, অনিকেত বাউরী: শারীরিক প্রতিবন্ধকতাকে হার মানিয়েও লড়াই করে চলেছেন বাঁকুড়ার এই ব্যক্তি! সংসার চালানোর তাগিদে যা করছেন তিনি দেখলে চোখ উঠবে কপালে। ঘরে বৃদ্ধা মা, স্ত্রী ও কন্যা সন্তান। এদের নিয়ে ছোট্ট একটি সংসার বাঁকুড়ার স্বপন হালদারের। এই সংসার চালানোর তাগিদে প্রতিনিয়ত লড়াই করে চলেছেন বিশেষভাবে সক্ষম এই ব্যক্তি।

বাঁকুড়ার অতি প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী পৌর শহর সোনামুখী। এই শহরের বুকে বসে ফল বিক্রি করছেন বিশেষভাবে সক্ষম স্বপন হালদার। সোনামুখী শহরের চৌমাথা থেকে বড়জোড়া যাওয়ার রাস্তার মুখেই বাম দিকে ছোট্ট একটি দোকানে ঝুলছে কলা, রয়েছে ডাব-সহ বিভিন্ন রকমের ফল। তার মাঝেই গুটিসুটি দিয়ে বসে আছেন এই ব্যক্তি। সংসার চালানোর তাগিদে করতে হচ্ছে এই দোকান!

আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন

পেটের জ্বালা যে বড় জ্বালা! তাঁর উপর রয়েছে পুরো পরিবারের দায়িত্ব। তাই শারীরিক বাধাকে হার মানিয়েও তিনি প্রতিনিয়ত লড়াই করে চলেছেন। ঠিকমত তিনি বুঝতেও পারেন না, উঠে দাঁড়াতেও পারেন না এমনকি চলতেও পারেন না। দোকানে ক্রেতারা এলে তারা নিজেরাই ফল নেন ন্যায্য মূল্য দিয়ে। এই ফলের দোকান চালিয়ে মেয়ে বৃষ্টি হালদারকে মাধ্যমিক পাস করিয়েছেন স্বপনবাবু। এখন সে একাদশ শ্রেণিতে পড়ছে। এভাবেই স্বপনবাবু তাঁর সংসার চালিয়ে যাবেন বলে জানিয়েছেন।

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/

Bankura: পেটের জ্বালা যে বড় জ্বালা! হাঁটতে, চলতে পারেন না, সংসার চালাতে যা করছেন এই ব্যক্তি দেখলে চোখে জল আসবে

Scroll to Top