প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, জাতীয় বেতন স্কেলের আওতাভুক্ত সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, মঞ্জুরিপ্রাপ্ত বিশ্ববিদ্যালয় ও রাষ্ট্রায়ত্ত শিল্পপ্রতিষ্ঠানসমূহের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন, ভাতা ও অন্যান্য সুবিধা পর্যালোচনা করে জাতীয় বেতন কমিশন সুপারিশ করবে।
জাতীয় বেতন কমিশন সময়োপযোগী বেতনকাঠামো নির্ধারণ; বিশেষায়িত চাকরির জন্য আলাদা বেতনকাঠামো গঠন; আয়কর পরিশোধ বিবেচনায় বেতনকাঠামো; বাড়িভাড়া, চিকিৎসা; ও যাতায়াতসহ অন্যান্য ভাতা নিরূপণ; মূল্যস্ফীতির সঙ্গে বেতন সমন্বয়ের পদ্ধতি নিরূপণ; সময়য়োপযোগী পেনশনসহ অবসর–সুবিধা নির্ধারণ; কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের কাজের মান মূল্যায়ন করবে। সে অনুযায়ী তাঁরা বেতনকাঠামো প্রণয়ন, টেলিফোন, গাড়ি ও মোবাইল ফোন–সংক্রান্ত বিষয়ে আর্থিক সুবিধা নগদ ও রেশন–সুবিধা যৌক্তিকীকরণ, বেতনের গ্রেড ও ইনক্রিমেন্টে অসংগতি থাকলে তা দূরীকরণে সুপারিশ প্রণয়ন করবে।