ধর্ষণের অভিযোগে একজনকে পুলিশ দিলেন স্থানীয়রা, আরেকজন পালালেন জানালা ভেঙে

ধর্ষণের অভিযোগে একজনকে পুলিশ দিলেন স্থানীয়রা, আরেকজন পালালেন জানালা ভেঙে

নবাবগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমিনুল ইসলাম বলেন, ভুক্তভোগী কিশোরী সুস্থ হলে তার সঙ্গে কথা বলে আরও প্রয়োজনীয় তথ্য জানা যাবে। অন্য আসামিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

ভুক্তভোগী কিশোরীর পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, কিশোরীর বাবা দিনমজুর। পরিবারের প্রয়োজনে কিশোরীর মা–ও বাড়ির বাইরে কাজ করেন। এ সুযোগে কয়েক মাস আগে আলী আকবর ও আলমগীর মেয়েটিকে বাড়িতে একা পেয়ে ভয় দেখিয়ে ধর্ষণ করেন। এ বিষয়ে কাউকে বললে মেরে ফেলার হুমকি দেন। এভাবে তাঁরা কিশোরীকে বিভিন্ন সময়ে চারবার ধর্ষণ করেন। একপর্যায়ে কিশোরী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। কিশোরীর পরিবার বিষয়টি বুঝতে পেরে গতকাল শনিবার গর্ভপাত করান। খবরটি এলাকায় জানাজানি হলে ক্ষুব্ধ লোকজন অভিযুক্ত আলী আকবর ও আলমগীর হোসেনকে আটক করে পুলিশে খবর দেন। তবে আলমগীর হোসেন ঘরের পেছনের জানালা ভেঙে পালিয়ে যান। পরে পুলিশে এসে আলী আকবরকে ধরে থানায় নিয়ে যায়।

ভুক্তভোগী কিশোরীর বাবা বলেন, ‘আমি ওই দুজনের উপযুক্ত বিচার চাই।’

Scroll to Top