Ichamati Erosion: নেমেছে ধস, বাঁধ আর এক থেকে দেড় ফুট বেঁচে, এরপর পুরোটা তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা! কী হবে হাসনাবাদের পালপাড়ার?

Ichamati Erosion: নেমেছে ধস, বাঁধ আর এক থেকে দেড় ফুট বেঁচে, এরপর পুরোটা তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা! কী হবে হাসনাবাদের পালপাড়ার?

Last Updated:

আর এই নদীর বাঁধ ভেঙে গেলে কয়েকটি গ্রামের কয়েক হাজার পরিবার জলমগ্ন হবে। ক্ষতি হবে একদিকে যেমন সাধারণ মানুষের অন্যদিকে চাষের জমি এবং মাছের ভেড়ির।

Representative Image: Photo Created by AI Ichamati Erosion: নেমেছে ধস, বাঁধ আর এক থেকে দেড় ফুট বেঁচে, এরপর পুরোটা তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা! কী হবে হাসনাবাদের পালপাড়ার?
Representative Image: Photo Created by AI

হাসনাবাদ: হাসনাবাদের ইছামতি নদীর বাঁধে ধস, আতঙ্কে এলাকার মানুষ, দ্রুত সারাইয়ের দাবি গ্রামবাসীদের৷ হাসনাবাদের বরুনহাট রামেশ্বরপুর পঞ্চায়েতের পালপাড়া এলাকার ইচ্ছামতী নদীর ঘটনা৷ এখানে ইছামতি নদীর একদিকে ভারত অন্যদিকে বাংলাদেশ। এখানে ইছামতি নদীর বাঁধে ধস নেমেছে।

ধস নেমে বাঁধ আর এক থেকে দেড় ফুট বেঁচে আছে। বড় জোয়ারের জলের ধাক্কায় যখন তখন পুরো বাঁধটাই ভেঙে জলে তলিয়ে যেত পারে, এমনই আশঙ্কা। আর এই নদীর বাঁধ ভেঙে গেলে কয়েকটি গ্রামের কয়েক হাজার পরিবার জলমগ্ন হবে। ক্ষতি হবে একদিকে যেমন সাধারণ মানুষের অন্যদিকে চাষের জমি এবং মাছের ভেড়ির। ফলে ক্ষতির পরিমাণ অনেকটা৷ তাই এলাকার মানুষ চাইছে অবিলম্বে এই বাঁধ মেরামত করুক সরকার।

এই বিষয়ে বরুনহাট রামেশ্বরপুর পঞ্চায়েতের প্রধান-আবুল কালাম বলেন, নদীর বাঁধে দুই জায়গায় ধস নেমেছে। আমরা সেচ দফতরকে জানিয়েছিলাম । সেজ দফতর খুব দ্রুত ওই বাঁধ মেরামতের কাজ শুরু করবে।

গত বছর নদীর খরস্রোতে ধীরে ধীরে গ্রাস হচ্ছিল আংনাড়া গ্রাম। আর যার ফলে জলমগ্ন হতে পারে আরো বেশ কয়েকটি গ্রাম। ইতিমধ্যে প্রায় দু কিলোমিটার ধরে ইছামতি নদীর বাঁধের যত্রতত্র মাটি আলগা হয়ে নদীগর্ভে চলে যাচ্ছিল। কোথাও কোথাও আবার বড় বড় ফাটল দেখা দিচ্ছিল। গভীর আশঙ্কায় দিন গুনছিলেন টেংরামারি, আংনাড়া ও পার হাসনাবাদ সহ বেশ কয়েকটি গ্রামের মানুষ। হাসনাবাদ পঞ্চায়েতকে লিখিতভাবে এই আশঙ্কর কথা জানান গ্রামবাসীরা। সময় যত যাচ্ছে তত মাটির স্খলন বাড়ছে, রাত জাগছে হচ্ছিল গ্রামের মানুষকে। এলাকার বেশিরভাগ মানুষ মৎস্যজীবি। এভাবে নদী বাঁধের ধ্বস যদি আরও যদি বেশি হতে থাকে, প্রায় তিনটি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষের বাসস্থান, জীবন-জীবিকা সংকটের মুখে পড়তে পারে বলে মনে করছে বাঁধের পাড়ের মানুষ। তবে আপাতত এই ঘটনা অতীত৷ নতুন করে আবার ধস৷ এবার কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়, সেদিকেই নজর৷

অনুপম সাহা

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/

Ichamati Erosion: নেমেছে ধস, বাঁধ আর এক থেকে দেড় ফুট বেঁচে, এরপর পুরোটা তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা! কী হবে হাসনাবাদের পালপাড়ার?

Scroll to Top