রাজধানীতে সঙ্গীর জননাঙ্গ কেটে ফেলার পর গ্রেপ্তার নারীর মৃত্যু

রাজধানীতে সঙ্গীর জননাঙ্গ কেটে ফেলার পর গ্রেপ্তার নারীর মৃত্যু

ভাটারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দাবি করেন, ভাটারা থানা হেফাজতে থাকা অবস্থায় ওই নারী তাঁর লোকদের দিয়ে ওষুধ আনার নাম করে কীটনাশক আনান এবং তা পান করে অচেতন হয়ে যান। এরপর তাঁকে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে পরে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। শুক্রবার সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়।

পল্লবী থানার এসআই মোহাম্মদ আলী বলেন, আহত শিক্ষককে হাসপাতালে ভর্তি করানোর আগেই ওই নারীর বিরুদ্ধে পল্লবী থানায় মামলা হয়। মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পান তিনি। ওই নারী ও তাঁর স্বজনেরা দাবি করেন, সহকর্মী ওই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক তাঁর (ওই নারী) স্বামী। তিন-চার মাস আগে তাঁদের দুজনের মধ্যে বিয়ে হয়। কিন্তু ওই শিক্ষক আরেক নারীর সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলেন। এ নিয়ে তাঁর ওপর ক্ষুব্ধ ছিলেন ওই নারী।

পুলিশ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলী বলেন, ওই নারী সত্যিই তাঁর স্ত্রী ছিলেন কি না, তা কাগজপত্র দেখে নিশ্চিত হওয়া যাবে।

Scroll to Top