জিজ্ঞাসাবাদে ছেলেটি জানায়, গতকাল বিকেলে সে মিনহাজের সঙ্গে একই সাইকেলে ঘুরছিল। একপর্যায়ে তার মুঠোফোনে সে টিকটক দেখতে চাইলে তাকে দেখানো হচ্ছিল না। এ নিয়ে তাদের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি হয়। একপর্যায়ে সে ইট দিয়ে মিনহাজের মাথায় আঘাত করে। এতে ঘটনাস্থলেই সে মারা যায়। পরে তার মরদেহ মহাসড়কের পাশের ভুট্টার জমিতে ফেলে সে চলে আসে।
প্রবেশন কর্মকর্তার দায়িত্বে থাকা বড়াইগ্রাম উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা রেজাউল করিম মুঠোফোনে প্রথম আলোকে বলেন, তাঁর উপস্থিতিতে পুলিশ আটক শিশুটির সঙ্গে কথা বলেছে। তিনি শিশু আইন-২০১৩ অনুসারে শিশুটির প্রাপ্য সব সুবিধাদি নিশ্চিত করেছেন। তবে শিশুটি পুলিশকে কী বলেছে, তা তিনি আদালতের অনুমতি ছাড়া বলতে পারবেন না বলে জানান।
বড়াইগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম সারওয়ার হোসেন বলেন, শিশুটিকে আদালতে হাজির করার প্রস্তুতি চলছে।