আহত জিয়াউর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, ‘চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকে একটি পক্ষ আমাকে মেনে নিতে পারেন না। আমাকে হত্যার চেষ্টা শুরু করে। স্থানীয় সন্ত্রাসী লিটন আমার কাছে ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছিল। সেই টাকা না দেওয়ায় আমার ওপর হামলা চালিয়েছে। মারধরের এক পর্যায়ে অস্ত্র ঠেকিয়ে গুলি করার চেষ্টা করছিল, কিন্তু স্থানীয় লোকজন চলে আসায় তারা পালিয়ে যায়।’
এ বিষয়ে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব না হওয়ায় তাঁদের ভাষ্য পাওয়া যায়নি।