Alipurduar News: ঝড়ে উড়ে গেছে স্বাস্থ্য কেন্দ্রের টিনের একাংশ! বসার জায়গা নেই হবু মায়েদের! সারাইয়ের কথা বললেই অজুহাত

Alipurduar News: ঝড়ে উড়ে গেছে স্বাস্থ্য কেন্দ্রের টিনের একাংশ! বসার জায়গা নেই হবু মায়েদের! সারাইয়ের কথা বললেই অজুহাত

Last Updated:

ঝড়ে উড়ে গিয়েছে টিনের বেশ কিছুটা অংশ, গর্ভবতী ও সদ্যজাত মায়েদের বসার মতো জায়গা নেই

X

Alipurduar News: ঝড়ে উড়ে গেছে স্বাস্থ্য কেন্দ্রের টিনের একাংশ! বসার জায়গা নেই হবু মায়েদের! সারাইয়ের কথা বললেই অজুহাত

চালচুলোহীন স্বাস্থ‍্যকেন্দ্র

আলিপুরদুয়ার: ঝড়ে উড়ে গিয়েছে টিনের বেশ কিছুটা অংশ, গর্ভবতী ও সদ্যজাত মায়েদের বসার মত জায়গা নেই। বসার জায়গা নেই স্বাস্থ্য কেন্দ্রে কর্মরত অধিকাংশ স্বাস্থ্য কর্মীদেরও। এমনই বেহাল অবস্থা কালচিনি ব্লকের হ্যামিল্টনগঞ্জ নেতাজিপল্লী প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রের। হ্যামিল্টনগঞ্জের শ্যামাপ্রসাদ কলোনি, সুভাষপল্লী, নেতাজিপল্লী, সরোজিৎপল্লী সহ সাতটি পাড়ার বাসিন্দারা নির্ভর এই স্বাস্থ্য কেন্দ্রের ওপরই।

অভিযোগ, সম্প্রতি ঝড়ে কেন্দ্রের বাইরের টিনের বেশ কিছুটা অংশ খুলে গিয়েছে।এছাড়া কেন্দ্রের ভেতরে টিনে রয়েছে একাধিক ফুটো। ফলে বৃষ্টি হলেই সেখান থেকে জল পরে পুরো স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভরে থাকে বৃষ্টির জলে। এছাড়া, স্বাস্থ্য কেন্দ্রের একাধিক জানালাও ভাঙা, যার কারণে পূর্বে চুরিও হয়েছে বলে দাবি।

পাশাপাশি, স্বাস্থ্য কেন্দ্রে আসা গর্ভবতী ও সদ্যজাত মায়েদের বসার জায়গা নেই। এমনকি কেন্দ্রে কর্মরত স্বাস্থ্য কর্মীরাও দু-তিনজন বসে থাকলে বাকিদের দাঁড়িয়েই থাকতে হয় ও কেন্দ্রের পাশের স্কুল কিংবা কোন বাসিন্দাদের বাড়িতে বসে থাকতে আশা কর্মীদেরও বলে দাবি। এলাকার বাসিন্দাদের কথায়, সদ্যজাত শিশুরা আসে তাদের টিকা দেওয়ার পর আধ ঘন্টা কেন্দ্রে বসার নিয়ম থাকলেও, বসার জায়গা না থাকায় তা সম্ভব হয়না। এছাড়া নেই কোন শৌচালয়ও যার কারণেও অনেক সমস্যায় পড়তে হয়।

আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন

এই বিষয়ে এলাকার বাসিন্দারা জানান, অনেকদিন ধরেই এই সমস্যা চলছে। বিশেষ করে এই বর্ষায় পুরো কেন্দ্রে জল ভরে যায় আর তার মধ্যেই স্বাস্থ্যকর্মীদের কাজ করতে হয়। স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েত ও ব্লক প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে বহুবার। যদিও, এ বিষয়ে স্থানীয় লতাবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান মৌসুমী দাস বলেন, “এটা প্রায় ১৫ বছরের সমস্যা। এর পূর্বে কোন কাজ না হলেও, আমরা গ্রাম পঞ্চায়েত তরফে এই স্বাস্থ্য কেন্দ্রটি সংস্কার ও সেখানে শৌচালয় তৈরির পরিকল্পনা নিয়েছি।”

Annanya Dey

বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/

Alipurduar News: ঝড়ে উড়ে গেছে স্বাস্থ্য কেন্দ্রের টিনের একাংশ! বসার জায়গা নেই হবু মায়েদের! সারাইয়ের কথা বললেই অজুহাত

Scroll to Top