এ প্রসঙ্গে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ত্রিরতন চাকমা প্রথম আলোকে বলেন, একটু একটু করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করলেও পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি সীমান্ত এলাকা। পরিস্থিতি পুরোপুরি স্বাভাবিক হলে পাঁচ বিদ্যালয়ের বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানানো হবে। এ সিদ্ধান্তের সঙ্গে মন্ত্রণালয়, জেলা প্রশাসন ও জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয় জড়িত। তাঁরা যেভাবে সিদ্ধান্ত দেবেন, সেভাবে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
গতকাল ভাজাবনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গেটের সামনে দেখা হয় চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী আনিসা মুনতাহার সঙ্গে। সে জানাল, তাদের গ্রামে প্রচুর গুলি পড়েছে। সেগুলো নিয়ে তার বন্ধুরা খেলা করে। যখন গোলাগুলি হয়, তখন তার খুব ভয় হয়। তার বিদ্যালয়ে যেতে মন চায়, বন্ধুদের সঙ্গে খেলতে মন চায়।