বিদ্যুৎ–সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে পুরো বাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে—অভিযোগ করে মাসুদুর রহমান বলেন, মারধরে তাঁর মায়ের হাত ও পায়ের হাড় ভেঙে গেছে, হৃদ্রোগে আক্রান্ত তাঁর বৃদ্ধ বাবা কথা বলতে পারছেন না। হামলাকারীরা বাড়িতে থাকা নগদ ৭৩ হাজার টাকা, টেলিভিশন ও তাঁর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের দেড় লাখ টাকা মূল্যের সাবান লুট করে নিয়ে যান।
থানায় অভিযোগ করা হয়েছে কি না—জানতে চাইলে এই ছাত্রদল নেতা বলেন, ‘হামলার সময় বাড়ির বাইরে এক গাড়ি পুলিশ ছিল। তাঁদের উপস্থিতিতেই এসব ঘটনা ঘটেছে। চাইলে তাঁরা তখনই হামলাকারীদের প্রতিহত করতে পারত। এখন উল্টো আমিসহ আমার মা–বাবার বিরুদ্ধে থানায় মামলা করা হবে বলে খবর পাচ্ছি।’
তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে জেলা পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, হামলার সময় পুলিশের কিছুই করার ছিল না। সেখানে সর্বোচ্চ তিন থেকে চারজন পুলিশ সদস্য উপস্থিত ছিলেন।