লাকসাম রেলওয়ে জংশন সূত্র জানায়, জেলার নাঙ্গলকোটের হাসানপুর রেলস্টেশন পার হওয়ার একটু পরেই সোমবার বিকেল ৫টা ২৫ মিনিটে মহানগর গোধূলী ট্রেনটির ইঞ্জিন বিকল হয়ে পড়ে। মেরামত করে রওনা হলে লাকসামের নাওটি রেলস্টেশনের কাছে এসে আবারও বিকল হয় ইঞ্জিনটি। সেখানে পুনরায় মেরামত করে ট্রেনটি সোমবার সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটে লাকসাম রেলওয়ে জংশনে প্রবেশ করে আবার বিকল হয়ে পড়ে। এরপর ট্রেনটি আর এগোতে পারেনি।
রাত ১০টা ২৫ মিনিটে লাকসাম রেলওয়ে জংশনের স্টেশনমাস্টার ওমর ফারুক ভূঁইয়া প্রথম আলোকে বলেন, লাকসাম জংশনে আসার পর প্রথমে ইঞ্জিন পরিবর্তন করা হয়। কিন্তু সেই ইঞ্জিন ট্রেনটি ছাড়তেই বিকল হয়ে পড়ে। এরপর একটি মালগাড়ির ইঞ্জিনে ট্রেনটি ছেড়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হলেও সম্ভব হয়নি। যার কারণে বাধ্য হয়ে নোয়াখালী থেকে উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনের ইঞ্জিন খবর দেওয়া হয়েছে। সেটি ২০ মিনিটের মধ্যে এসে পৌঁছাবে বলে আশা করছেন তিনি। উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনের ইঞ্জিল এলেই মহানগর গোধূলী ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যাবে। কয়েক ধাপে ৫ ঘণ্টার বেশি ট্রেনটি বিকল হয়ে থাকলেও অন্যান্য ট্রেন চলাচলে কোনো সমস্যা হয়নি।