এর আগে বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি (বেলা) জনস্বার্থে ওই রিট করে। আদালতে বেলার পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মিনহাজুল হক চৌধুরী, তাঁকে সহায়তা করেন আইনজীবী এস হাসানুল বান্না। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মুহা. এরশাদুল বারী খন্দকার।
সিলেট জেলার সাতটি (জাফলং, শাহ আরেফিন টিলা, ভোলাগঞ্জ, উৎমাছড়া, শ্রীপুর, বিছনাকান্দি ও লোভাছড়া) এবং বান্দরবান জেলার ১০টি ঝিরি-ছড়া পাথর কোয়ারি থেকে ধ্বংসাত্মক, ক্ষতিকর ও বিপজ্জনকভাবে পাথর উত্তোলন, আহরণ ও অপসারণ বন্ধে ব্যর্থতা ও নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ও জনস্বার্থবিরোধী ঘোষণা করা হবে না রুলে তা জানতে চাওয়া হয়েছে। উল্লিখিত পাথর কোয়ারিগুলো কেন প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকা ঘোষণা এবং পরিবেশবান্ধব টেকসই ইকো-ট্যুরিজম হিসেবে রক্ষা ও ব্যবস্থাপনার নির্দেশ দেওয়া হবে না, রুলে তা–ও জানতে চাওয়া হয়েছে। অননুমোদিত ও অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন, আহরণ ও অপসারণের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কেন আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ, পাথর উত্তোলনের ক্ষতিকর প্রভাব নিরূপণ এবং প্রকৃত দোষী ব্যক্তিদের কাছ থেকে ক্ষতিপূরণ আদায়ের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না, তা–ও জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে।