সাগর উত্তাল থাকলেও কক্সবাজারে ঘরে ফিরছে মানুষ

সাগর উত্তাল থাকলেও কক্সবাজারে ঘরে ফিরছে মানুষ

কক্সবাজার পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের নাজিরারটেক শুঁটকি মহালে কাজ করেন ৬০ হাজারের বেশি শ্রমজীবী মানুষ। এর ৮০ শতাংশ জলবায়ু উদ্বাস্তু। ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিলের ঘূর্ণিঝড়ে জেলার কুতুবদিয়া, মহেশখালী, পেকুয়া ও চকরিয়া উপজেলার এসব বাসিন্দা তাঁদের বসতভিটা হারিয়েছিলেন। পরে তাঁরা কক্সবাজার পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের নাজিরারটেক, কুতুবদিয়াপাড়া, সমিতিপাড়া, ফদনারডেইলসহ ১৭টি গ্রামের সরকারি খাস জমিতে মাথা গোঁজার ঠাঁই করে নেন। তবে বেড়িবাঁধ না থাকায় ঘূর্ণিঝড়ের সংকেত পড়লে এসব মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। সর্বশেষ ঘূর্ণিঝড় মোখার আঘাতে এসব গ্রামে কয়েকশ ঘরবাড়ি ভেঙে গিয়েছিল।

সেন্ট মার্টিন দ্বীপের ইউপি চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান বলেন, রাত ১০টার পর সেখানকার পরিস্থিতিও স্বাভাবিক হয়ে এসেছে। আশ্রয়কেন্দ্রে আসা লোকজন বাড়িতে ফিরে গেছেন। তবে জোয়ারের কারণে সাগর পানি স্বাভাবিকের চেয়ে কয়েক ফুট উচ্চতায় বৃদ্ধি পাওয়ায় দ্বীপের উত্তর ও পশ্চিম পাশের কিছু দোকানপাট ও ঘরবাড়ি প্লাবিত হয়েছে।

Scroll to Top