সভায় বিএনপি নেতা লুৎফর রহমান বলেন, ‘তিন লাখের বেশি মানুষের উপস্থিতিতে সৈকতে দেশের সর্ববৃহৎ প্রতিমা বিসর্জন উৎসব প্রমাণ করে কক্সবাজার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির জায়গা। সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তায় আমরা ঐক্যবদ্ধ।’ জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ সালাহ উদ্দিন বলেন, দেশের সবচেয়ে বৃহৎ প্রতিমা বিসর্জন উৎসব শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হওয়ায় দর্শনার্থীরা খুশি।
বিকেল পাঁচটায় বিসর্জন মন্ত্র পাঠ করেন শহরের শতবর্ষী সরস্বতী বাড়ি মন্দিরের পুরোহিত। এরপর শুরু হয় সাগরের পানিতে প্রতিমা বিসর্জন। মাত্র ৪৫ মিনিটে একে একে ২৪৫টি প্রতিমা সাগরে বিসর্জন দেওয়া হয়।
প্রচণ্ড গরমে হাঁপিয়ে ওঠা নারী-শিশুসহ ভক্তদের সুপেয় পানি সরবরাহের পাশাপাশি পূজারি ও দর্শনার্থীদের নিরাপত্তায় বিসর্জন অনুষ্ঠানে দায়িত্ব পালন করে নৌবাহিনী ডুবুরি দল, ২৭ জন সি-সেফ লাইফ গার্ড, ৩৫ জন বিচকর্মীসহ ট্যুরিস্ট পুলিশের শতাধিক সদস্য।