গাজীপুরে চাঞ্চল্যকর শ্রমিক ফেডারেশন নেতা শহিদুল ইসলাম হত্যাকাণ্ডের ঘটনা বিএনপি ভিন্ন খাতে নিতে নানা ধরনের তৎপরতা চালাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে স্থানীয় আওয়ামী লীগ।
বিএনপি এরই মধ্যে বিক্ষোভ করে এই হত্যাকাণ্ড তাদের (বিএনপির) দলের ওপর হয়েছে বলে দাবি করেছে।
তবে স্থানীয় আওয়ামী লীগ বলছে, নিহতের বাড়িতে গিয়ে স্বজনদের টাকা দিয়ে বিএনপির হয়ে স্বীকারোক্তি নেওয়ারও চেষ্টা করেছে। অথচ নিহত শহিদুল শ্রীপুরের রাজাবাড়ি ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
জানা যায়, গত ২৫ জুন সন্ধ্যায় টঙ্গীর প্রিন্স জ্যাকার্ড সোয়েটার লিমিটেডের পোশাক শ্রমিকদের বকেয়া বেতন-ভাতা পরিশোধের দাবি নিয়ে মালিকপক্ষের সঙ্গে কথা বলতে যান শহীদুল ইসলাম। সেখান থেকে বেরিয়ে আসার পর কারখানাটির ম্যানেজার ও তার সহযোগীদের বাধার মুখে পড়েন শহীদুল ও তার সঙ্গে থাকা আরও দুই শ্রমিক নেতা। সেখানে ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে শহীদুল গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকেরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।