মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআই চট্টগ্রাম মেট্রো পরিদর্শক ইলিয়াস খান প্রথম আলোকে বলেন, আনার কলি শ্বশুরের কাটা মাথাটি তাঁর ব্যাগে ভরে সমুদ্রসৈকতে ফেলে দেওয়ার কথা জবানবন্দিতে স্বীকার করেছেন। মাথার খোঁজে তাঁকে নিয়ে টানা দুই দিন তল্লাশি চালানো হয়। কিন্তু সৈকতে পাথরের ব্লকের ফাঁকে ব্যাগটি পাওয়া যায়নি। হয়তো জোয়ারের পানির সঙ্গে ভেসে গেছে।
নৃশংস এ ঘটনা বিচলিত করেছে এ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ইলিয়াস খানকেও। আজ দুপুরে তিনি নিজের ফেসবুকে লেখেন, ‘মৃত হাসানের খণ্ডিত মাথার অংশটি দূর থেকে হয়তো আমাদের দেখছে, ডাকছে। কিন্তু দইজ্জার (সাগরের) সীমাহীন কূলে, সাগরের ঢেউ এবং প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে হাসানের আর্তনাদ লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারছে না।’