শুনানি শেষে প্রসিকিউটর গাজী মোনাওয়ার হুসাইন তামীম সাংবাদিকদের বলেন, বিচারের স্বচ্ছতা, আসামিদের আবার সুযোগ দেওয়া ও আইনের সঠিক ব্যাখ্যা গ্রহণের জন্য ট্রাইব্যুনাল আজ একটি আদেশ দিয়েছেন। সেটি হলো, এই মামলায় মতামত গ্রহণের জন্য, ট্রাইব্যুনালকে সহায়তার জন্য অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ। সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ ওয়াই মশিউজ্জামানকে অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। ট্রাইব্যুনাল স্বপ্রণোদিত হয়ে তাঁকে এই নিয়োগ দিয়েছেন। মামলার পরবর্তী শুনানি ২৫ জুন।
মামলার প্রেক্ষাপট তুলে ধরে গাজী মোনাওয়ার বলেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মামলা তদন্তাধীন থাকা অবস্থায় এই দুই আসামির কিছু কথোপকথন তদন্ত সংস্থার দৃষ্টিগোচর হয়। সেখানে এক আসামি অপরজনকে বলছেন, ‘২২৭ জনকে হত্যা করার লাইসেন্স পেয়ে গেছি।’ শুধু তা–ই নয়, মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তাকেও হুমকিস্বরূপ কথাবার্তা কথোপকথনে প্রকাশিত হয়। তদন্তকারী কর্মকর্তা রেকর্ডটি সংগ্রহ করেন। সেটি সঠিক কি না, তার যাচাই প্রতিবেদন তিনি গ্রহণ করেন। এতে দেখা গেছে, কথোপকথন এই দুজন আসামির।