যুক্তরাজ্যের প্রথম নারী হিসেবে হয়তো চাঁদে পা রাখবেন রোজমেরি

যুক্তরাজ্যের প্রথম নারী হিসেবে হয়তো চাঁদে পা রাখবেন রোজমেরি

পরীক্ষার অংশ হিসেবে রোজমেরি আরেকজন মহাকাশচারীর সঙ্গে স্পেস স্টেশনের মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণের নির্দিষ্ট কিছু কাজ করছেন।

ছয় ঘণ্টা পানির নিচে কঠিন প্রশিক্ষণের পর রোজমেরি যখন তাঁর মহাশূন্যে হাঁটার পরীক্ষাটির শেষ প্রান্তে, ঠিক তখন তাঁকে এক অপ্রত্যাশিত চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেওয়া হলো। তাঁর সহমহাকাশচারীকে অজ্ঞান হওয়ার ভান করতে বলা হয়েছিল। হয়ে পড়েছেন—এমন অভিনয় করেন। রোজমেরির জন্য কাজ হলো দ্রুত তাঁর কাছে পৌঁছানো, তাঁর শারীরিক অবস্থা পরীক্ষা করে দেখা এবং এরপর তাঁকে নিরাপদ দরজার দিকে টেনে নিয়ে যাওয়া।

নাসার স্পেসওয়াক দলের প্রশিক্ষক জেনা হ্যানসন বলেন, ‘রোজমেরির ধৈর্য একদম চ্যাম্পিয়নের মতো। আজ সে অসাধারণ করেছে।’

বিবিসিকে হ্যানসন বলেন, ‘উদ্ধার পর্বটা খুব কঠিন হওয়ায় এটা সত্যি চ্যালেঞ্জিং ছিল। তবে দিনটা আসলেই উপভোগ্য ছিল।’

রোজমেরি বলেন, ‘এই অভিজ্ঞতা অসাধারণ। যদি কখনো সত্যিকারের স্পেস স্টেশনে এসব করতে পারি, যেখানে বাইরে তাকিয়ে পৃথিবীকে দেখা যায়, তারাদের দেখা যায়, তাহলে একেবারে ষোলোকলা পূর্ণ হবে।’

Scroll to Top