অন্যদিকে কবীর হোসেনের নামে একই সময়ে ২ কোটি ১২ লাখ ৪ হাজার ১৩৫ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ১৪ কোটি ৫৫ লাখ ৮৯ হাজার ২০৫ টাকার অস্থাবর সম্পদ পাওয়া গেছে। মোট সম্পদ ১৬ কোটি ৬৭ লাখ ৯৩ হাজার ৩৪০ টাকা। তাঁর গ্রহণযোগ্য আয় ছিল ৮ কোটি ১৭ লাখ ৪২ হাজার ৭২৫ টাকা।
দুদক বলছে, দুজনের সম্পদের পূর্ণাঙ্গ তথ্য ও আয়ের উৎস যাচাই করতে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪–এর ২৬(১) ধারায় তাঁদের কাছে সম্পদের বিবরণী চাওয়া হয়েছে।