সামরিক বাহিনীও ওয়াটারমেলনদের প্রতি খড়্গহস্ত হয়েছে। মেজর কিয়াও বলেন, ‘যখন শুনলাম আমাদের নির্মূলের জন্য জান্তা বাহিনী মাঠে নেমেছে, কিছু সময়ের জন্য বিরতি নিয়েছিলাম।’
মিয়ানমারে কখন এই বিপ্লব শেষ হবে, সেই অপেক্ষায় রয়েছেন কিয়াও। তিনি বলেন, গুপ্তচর হিসেবে নিজের তৎপরতা গোপন রাখার জন্য মুখে মুখে সব সময় সামরিক বাহিনীর এককাট্টা সমর্থন দিয়ে এসেছেন। তবে কত দিন এভাবে চলবে, তা নিয়ে ভয় রয়েছে তাঁর মনে। শঙ্কা হয় একদিন হয়তো মা–বাবাকে ছেড়ে যেতে হবে।
যখন বিপ্লব শেষ হবে, বিদ্রোহীরা গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সক্ষম হবে, তখন কিয়াও ও মোয়ের মতো ওয়াটারমেলনদের কথা ভুলবেন না উইন আউং। এই প্রতিশ্রুতি দিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা তাঁদের প্রতি সম্মান দেখাব। পরবর্তী জীবনে তাঁরা যা করতে চান, সেই অনুমতি দেব।’