হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক মো. আলিম প্রথম আলোকে বলেন, আজ ভোর চারটার দিকে ওই দুই ছাত্রীকে আনা হয়। এর মধ্যে জামিলা নামের ছাত্রীটি আগেই মারা যায়। তার শরীরে কোনো ক্ষতচিহ্ন ছিল না। তানিয়ার অবস্থা খুবই খারাপ ছিল। তার পায়ের দিকে সামান্য ক্ষত ছিল, চিকিৎসা শুরুর আগেই সে মারা যায়। কোনো বিষক্রিয়ায় তাদের মৃত্যু হতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের পর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।
লাশ দুটি ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেলা হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে জানিয়ে ওসি বলেন, এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।