এদিকে সড়কে বাস ও অটোরিকশা চলাচল না করায় যাত্রীরা দুর্ভোগে পড়েছেন। আজ সকালে কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তিন থেকে চার গুণ বেশি ভাড়া দিয়ে তাঁরা মোটরসাইকেল, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও মাইক্রোবাসে গন্তব্যে যাচ্ছেন। সরেজমিন দেখা যায়, বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল বাসস্ট্যান্ডে পুলিশ মোতায়েন আছে। উপপরিদর্শক (এসআই) আবদুর রাজ্জাক জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে।
অটোরিকশা শ্রমিক মালিক সমিতির সভাপতি জাকির হোসেন বলেন, ‘গত ৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তনের পর থেকে বাস মালিক সমিতির সন্ত্রাসীরা ৩০টি অটোরিকশার ওপর হামলা করেছে। সারা দেশে সিএনজিচালিত অটোরিকশা চলছে। আর ভোলায় চালাতে গেলে হামলা-ভাঙচুর করা হচ্ছে। গতকাল ও আজ ১১টি অটোরিকশা ভাঙচুর ও একটিতে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। তাঁরা ছয়জন চালককে পিটিয়ে জখম করেছেন। এর ক্ষতি পূরণ দিতে হবে। হামলার সুষ্ঠু বিচারসহ মহাসড়কে অটোরিকশা চালানোর অনুমোদন চাই। এসব দাবি না মানা পর্যন্ত আমাদের ধর্মঘট চলবে।’