গত মঙ্গলবার তেল আবিবে সংবাদ সম্মেলনে ব্লিঙ্কেন আবারও জানান, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন ইসরায়েলের প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখবে। তবে তিনি বলেন, গাজায় বেসামরিক লোকজনের হতাহতের সংখ্যা ‘অনেক বেশি’। ব্লিঙ্কেন আরও বলেন, ‘আমরা চাই, যত দ্রুত সম্ভব, এই যুদ্ধের অবসান হোক।’
তবে বিশ্লেষকেরা বলেন, ব্লিঙ্কেনের এই সফর ‘মুখ রক্ষার’। ডেমোক্রেসি ফর দ্য আরব ওয়ার্ল্ড নাও (ডন)-এর ইসরায়েল-ফিলিস্তিন গবেষণার পরিচালক মাইকেল শেফার ওমের-ম্যান বলেন, যুদ্ধের তিন মাস হয়ে গেলেও এর সমাপ্তি এখনো অধরা। তিনি বলেন, এ নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো পরিকল্পনা নেই।’
এমন সময় ব্লিঙ্কেন মিসর পৌঁছেছেন, যখন গাজায় যুদ্ধবিরতি ও বন্দী বিনিময় নিয়ে নতুন করে আলোচনা চলছে। বন্দী বিনিময়ের শর্ত হিসেবে গাজায় ইসরায়েলি হামলা বন্ধের দাবি জানিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। তবে হামলায় কয়েক দিনের বিরতি দিতে রাজি হলেও স্থায়ীভাবে যুদ্ধ বন্ধে সম্মত হয়নি ইসরায়েল।