২০১৩ সালের ২৩ মে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে বাংলাদেশ ক্রিকেট সাপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিসিএসএ)। ২১ জন প্রতিষ্ঠাতা সদস্য নিয়ে যাত্রা শুরু করা বাংলাদেশের এই ক্রিকেট সমর্থকদের সংগঠনটি এখন ৫ শতাধিক নিবন্ধিত সদস্যের পদচারণায় মুখরিত।
প্রায় ১০ বছরের পথচলায় অসংখ্য কার্যক্রমের সাথে সংগঠনটি পেয়েছে বেশ কিছু স্বীকৃতিও। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সমাজকল্যাণ মন্ত্রণায় কর্তৃক অলাভজনক প্রতিষ্ঠান হিসাবে অনুমোদন পাওয়া সংগঠনটি সম্প্রতি পেয়েছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সাপোর্টার্স কমিটির সদস্যপদ। যেখানে বিসিএসএ ছাড়াও আছে বার্মি আর্মি, ভারত আর্মির মত প্রতিষ্ঠান।
এই দীর্ঘ পথচলায় বিসিএসএ বিভিন্ন ইস্যুতে সহযোগিতা পেয়েছে বাংলাদেশের ক্রিকেট নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিসিবি’র। মূলত সেকারণেই কৃতজ্ঞতা প্রকাশে বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করে বিসিএসএ কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যরা।
১৮ এপ্রিল বিসিবি সভাপতির কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে বিসিএসএ সম্পর্কে বিসিবি সভাপতিকে ধারণা দেন বিসিএসএ সভাপতি জুনায়েদ মোর্শেদ পাইকার। বিসিএসএ’র ১০ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে বিসিবি সভাপতিকে প্রধান অতিথি হিসাবে আমন্ত্রণ জানান জুনায়েদ। সেই আমন্ত্রণ গ্রহণ করেন বিসিবি বস।
পরে বিসিবি সভাপতির হাতে বাংলাদেশ ক্রিকেটে অবদান রাখার জন্য সমর্থকদের পক্ষে এক সম্মাননা স্মারক তুলে দেন বিসিএসএ সভাপতি জুনায়েদ মোর্শেদ পাইকার, সহ সভাপতি তানভীর আহমেদ ও সাধারণ সম্পাদক শরফুদ্দিন আহমেদ।
এছাড়া সৌজন্যে সাক্ষাতে বিসিএসএ’র পক্ষে উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শিহাব আহসান খান, কোষাধ্যক্ষ জাহিদ বিন সিদ্দিক, কার্যনির্বাহী সদস্য খোরশেদ আলম, ইমরান খান ও মাহমুদুল হাসান শুভ।
বিসিএসএ’র কার্যক্রমে মুগ্ধ বিসিবি সভাপতি নিজের উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। বাংলাদেশ ক্রিকেটকে সবসময় সমর্থন করে যাবার জন্য তিনি বিসিএসএকে ধন্যবাদ জানান।