আফ্রিদিকে নিয়ে হেসন বলেন, ‘শাহিন (আফ্রিদি) একজন বিশ্বমানের খেলোয়াড়। সেও সুযোগ পাবে। তবে আমরা দেখতে চাই, ওর খেলায় কতটা উন্নতি হয়েছে। যেন আমরা বুঝতে পারি, ও টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলে ভালো করতে পারে।’
করাচির এই ক্যাম্প শুধু বাংলাদেশ সফরের জন্য নয়। ২০২৬ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সামনে রেখে পাকিস্তান দল পুনর্গঠনের অংশ হিসেবেও এই ক্যাম্পকে দেখা হচ্ছে।
এ ব্যাপারে হেসন বলেন, ‘এই ক্যাম্প মূলত আমরা কোন জায়গাগুলোতে পিছিয়ে আছি, তা চিহ্নিত করা এবং সেসব নিয়ে কাজ করার জন্য। আমাদের যে অল্প সময় ছিল, এমনকি আগের সিরিজেও, তাতেই আমরা বুঝতে পেরেছি দলে কিছু গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক বিষয় আছে, যেগুলো নিয়ে আমাদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে। এই কারণেই আমাদের হাতে এক সপ্তাহ সময় রাখা হয়েছে। প্রথম কদিন এই মৌলিক দিকগুলোতেই মনোযোগ দেব, এরপর বাংলাদেশকে (সফর) কেন্দ্র করে নির্দিষ্ট প্রস্তুতি শুরু করব।’