৯ কিলো এলাকার বাসিন্দা সমর জ্যোতি চাকমা বলেন, সড়ক থেকে ধসে পড়া মাটি সরানো হয়েছে ঠিকই। কিন্তু ঝুঁকি রয়ে গেছে। ধসে পড়া স্থানে আবারও যেকোনো মুহূর্তে পাহাড়ধসের ঘটনা ঘটতে পারে। তা ছাড়া সড়ক থেকে পরিষ্কার করে মাটি সরানোর পরও কাদার কারণে সড়ক পিচ্ছিল হয়ে উঠেছে।
খাগড়াছড়ি সওজ নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মাকসুদুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, মারিশ্যা-দীঘিনালা সড়কে পাহাড়ধসের মাটি সরানো হয়েছে। তিনটার দিকে যান চলাচল শুরু হয়েছে। তবে বৃষ্টি হলে আবারও পাহাড়ধসের ঝুঁকি রয়েছে। সে জন্য চালকদের সতর্কভাবে চলাচল করতে পরামর্শ দিচ্ছেন তাঁরা।