বাংলাবান্ধা দিয়ে নেপালে গেল ১০৫ মেট্রিক টন আলু

বাংলাবান্ধা দিয়ে নেপালে গেল ১০৫ মেট্রিক টন আলু

জুমবাংলা ডেস্ক : পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলার বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর দিয়ে নেপালে আরো ১০৫ মেট্রিক টন আলু রপ্তানি হয়েছে। এই পর্যন্ত স্থলবন্দর দিয়ে এক হাজার ৩৪৪ মেট্রিক টন আলু নেপালে রপ্তানি হয়েছে বলে জানা গেছে।

বাংলাবান্ধা দিয়ে নেপালে গেল ১০৫ মেট্রিক টন আলুশুক্রবার বিকেলে আলু রপ্তানির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের কোয়ারিনটিন ইন্সপেক্টর উজ্জল হোসেন।

এর আগে গত বৃহস্পতিবার বিকেলে পাঁচটি গাড়িতে ১০৫ মেট্রিক টন আলু নেপালে রপ্তানি হয়েছে। প্রতি গাড়িতে ছিল ২১ মেট্রিক টন আলু। আলুগুলো রপ্তানি করেছে থিংকস টু সাপ্লাই নামের রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান।

স্থলবন্দর সূত্রে জানা যায়, ভৌগলিক অবস্থানগত দিক থেকে দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থলবন্দর বাংলাবান্ধা। বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল ও ভুটানের সাথে ট্রানজিট সুবিধা থাকায় ব্যবসা ও পর্যটনে ব্যাপক সম্ভাবনা তৈরি করেছে স্থলবন্দরটি। স্থলবন্দরটিতে ৯৫ শতাংশই পাথর নির্ভর হলেও বাংলাদেশ থেকে বেশ কয়েকটি পণ্য রপ্তানি হচ্ছে ভারত ও নেপালে।

বন্দরটি দিয়ে বাংলাদেশ থেকে ভারত ও নেপালে পাট, ওষুধ, প্রাণ ও ওয়ালটনের পণ্য, জুস, ব্যাটারিসহ নানা ধরনের পণ্য রপ্তানি হচ্ছে। অপরদিকে মসুর ডাল, গম, ভুট্টা, চিরতা, হাজমলা, যন্ত্রপাতি, প্লাস্টিক দানা, রেললাইনের স্লিপার, খইল, আদা ও চিটাগুড় আমদানি করা হয়।

বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের কোয়ারিনটিন ইন্সপেক্টর উজ্জল হোসেন বলেন, আলুগুলো পরীক্ষা নিরীক্ষা করা হয়েছে।

১৯৯৭ সালে নেপালের সঙ্গে এক বাণিজ্য চুক্তির মাধ্যমে প্রথম আমদানি-রপ্তানি শুরু হয়। ২০১১ সালে ভারতের সঙ্গে ও ২০১৭ সালে ভুটানের সঙ্গে পণ্য আমদানি-রপ্তানি শুরু হয়।

পলাশবাড়ীর ‘পলাশফোটা’ পুকুরের সৌন্দর্যে মুগ্ধ দর্শক

Scroll to Top