সাংবাদিক মতিন রহমান বলেন, ‘কয়েকজন সাংবাদিকের সঙ্গে সংঘর্ষের তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়েছিলাম। একপর্যায়ে কাউন্সিলর কামরুজ্জামানের বক্তব্য নেওয়ার চেষ্টা করি। কিন্তু কোনো কিছু বুঝে উঠার আগেই কাউন্সিলরের লোকজন আমার ওপর হামলা করেন। এলোপাতাড়ি কিলঘুষি ও লাথি মারতে থাকেন। এ ঘটনায় থানায় অভিযোগ দিয়েছি। হামলার সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।’
এ সম্পর্কে কাউন্সিলর মো. কামরুজ্জামান মুঠোফোনে বলেন, ‘ওই সাংবাদিককে মারধর করা হয়নি। ঘটনার সময় আমার বাড়িতে পারিবারিক মিটিং করছিলাম। তখন তিনি ভিডিও করছিলেন। তখন আমার এক ভাই ওই সাংবাদিকের মুঠোফোন কেড়ে নেন। পরে মুঠোফোনটি তাঁকে দিয়েও দিয়েছি।’