তিনি আরও বলেন, কোনো বই বা লেখার ওপর সেন্সরশিপ আরোপ করা উচিত নয় বলে তাঁরা মনে করেন। কোনো বই বা লেখা যাঁর পড়ার ইচ্ছা, তিনি পড়বেন; যাঁর ইচ্ছা নেই, তিনি পড়বেন না। একটি বইয়ের বিপরীতে আরও দশটি বইও লেখা যেতে পারে। চলচ্চিত্রের ওপরও সেন্সরশিপ দেখা যাচ্ছে। একই সঙ্গে সাংবাদিকদেরও লিখতে দেওয়া হচ্ছে না। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মতো নিবর্তনমূলক আইনে জেলে দেওয়া হচ্ছে। এই ভাস্কর্য এসব কিছুরই প্রতিবাদ জানাচ্ছে। মুক্তচিন্তা ও সৃজনশীলতার প্রতীক হিসেবে রবীন্দ্রনাথ অতুলনীয়। তাই তাঁকে ভাস্কর্যের বিষয় করা হয়েছে।
চলতি ফেব্রুয়ারি মাসজুড়ে এই ভাস্কর্য রাজু ভাস্কর্যের পাশে থাকবে বলে জানান উদ্যোক্তারা। তাঁদের আশা, ভাস্কর্যটি সর্বসাধারণকে মুক্তচিন্তা, সৃজনশীলতা ও স্বাধীন মতপ্রকাশের ওপর সেন্সরশিপ এবং সব ধরনের নিপীড়নের বিরুদ্ধে কথা বলতে অনুপ্রাণিত করবে।