অবশ্য সামিট গ্রুপ পেট্রোবাংলাকে কী দামে এলএনজি সরবরাহ করবে, সে সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু বলেননি আজিজ খান।
সামিট গ্রুপকে দীর্ঘমেয়াদি এলএনজি সরবরাহের কাজ দেওয়ার প্রাথমিক চুক্তির বিষয়ে পেট্রোবাংলার বক্তব্য জানতে ই-মেইল করে রয়টার্স। যদিও তাৎক্ষণিকভাবে তার কোনো জবাব দেয়নি পেট্রোবাংলা।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এটি বাংলাদেশের দীর্ঘমেয়াদি এলএনজি সরবরাহের চুক্তি হলেও সামিটের প্রথম। এখন পর্যন্ত সামিট গ্রুপের এক ডজনের বেশি বিদ্যুৎকেন্দ্র রয়েছে। তারা কক্সবাজারের মহেশখালীতে একটি ভাসমান এলএনজি টার্মিনালও পরিচালনা করে। এ ছাড়া এলএনজি থেকে পুনরায় গ্যাসে পরিণত করার ইউনিট (ফ্লোটিং স্টোরেজ অ্যান্ড রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিট—এফএসআরইউ) রয়েছে তাদের। পরিচ্ছন্ন জ্বালানি খাতে ৩০০ কোটি ডলার বিনিয়োগের পরিকল্পনা রয়েছে এই শিল্পগোষ্ঠীর।
কক্সবাজারের মহেশখালীতে সামিট গ্রুপের আরেকটি তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) টার্মিনাল নির্মাণের প্রস্তাবে গত বছরের জুনে নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। ভাসমান এই এলএনজি টার্মিনাল স্থাপনের মূল প্রস্তাব দেয় সামিট অয়েল অ্যান্ড শিপিং কোম্পানি লিমিটেড।