বিদেশি ক্রেতাদের পোশাক কেনার জন্য একটা মৌসুমভিত্তিক বাজেট থাকে বলে উল্লেখ করেন অনন্ত গ্রুপের এমডি। তিনি বলেন, যখন বিদেশি ক্রেতারা দেখবে যে পাল্টা শুল্কের কারণে বাংলাদেশ থেকে কম পণ্য কিনতে পারছে, তখন তারা বাংলাদেশে ক্রয়াদেশ কমিয়ে ফেলবে। হয়তো এক দিনে বন্ধ করতে পারবে না; তবে ধীরে ধীরে ক্রয়াদেশ কমাবে। এ সময় বাংলাদেশের প্রতিযোগী দেশ ভিয়েতনাম, পাকিস্তান ও ভারত তাদের এই খাতের সক্ষমতা বাড়িয়ে ফেলবে। এর ফলে এখন আমাদের ওপর প্রভাব না পড়লেও পরবর্তী মৌসুমে বাংলাদেশে তাদের ক্রয়াদেশ অনেকটাই কমে যাবে।
শরীফ জহির আরও বলেন, ‘লবি গ্রুপ ছাড়া এই পাল্টা শুল্ক নিয়ে আলোচনা সম্ভব নয়। আমাদের প্রধান উপদেষ্টার অফিস থেকে যদি সম্পর্ক গড়ে তোলার জন্য সক্রিয়ভাবে কিছু করতে পারে, তাহলেই এটা সম্ভব হতে পারে। সেটাই এখন আমাদের জন্য একমাত্র সম্ভাব্য পথ।’