ছেলেদের টেনিসে সর্বোচ্চ গ্র্যান্ড স্ল্যামজয়ী জোকোভিচ এরপর লিখেছেন, ‘তোমার দৃঢ়তা, নিবেদন, লড়াইয়ের চেতনা দশকের পর দশক ধরে শেখানো হবে। তোমার লিগ্যাসি চিরকালীন। শুধু তুমিই জানো টেনিস ও খেলাধুলার আইকন হয়ে উঠতে কিসের মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে। প্রতিদ্বন্দ্বিতায় তুমি অনেকবারই আমাকে সামর্থ্যের শেষ সীমায় ঠেলে দিয়েছ, যা খেলোয়াড় হিসেবে আমার ওপর সবচেয়ে বেশি প্রভাব রেখেছে। স্পেনের প্রতিনিধিত্ব করার প্রতি তোমার প্যাশনও অসাধারণ। স্পেনের ডেভিস কাপ দলের হয়ে মালাগায় তোমার জন্য সেরা বিদায়ী সংবর্ধনা কামনা করছি। তোমার দুর্দান্ত ক্যারিয়ারের প্রতি সম্মান জানাতে আমি নিজে সেখানে উপস্থিত থাকব।’
টেনিস কোর্টে ধ্রুপদী সব লড়াইয়ের জন্ম দিয়েছেন নাদাল–জোকোভিচ। টেনিসের উন্মুক্ত যুগে সবচেয়ে বেশি ৬০ বার মুখোমুখি হয়েছেন দুই কিংবদন্তি। ৩৮ বছর বয়সী নাদাল ও ৩৭ বছর বয়সী জোকোভিচ সর্বশেষ মুখোমুখি হয়েছেন রোলাঁ গারোতে, প্যারিস অলিম্পিকের দ্বিতীয় রাউন্ডে। দেড় যুগ আগে ২০০৬ সালে দুজনের প্রথম দেখাও ছিল একই কোর্টে, ফ্রেঞ্চ ওপেনের কোয়ার্টার ফাইনালে। দুজনের দ্বৈরথে ৩১-২৯ ব্যবধানে এগিয়ে জোকোভিচ।