ডিলার আফরোজা জাহানের প্রতিনিধি মুকুল হোসেন বলেন, তিনি যে চাল বিক্রি করছেন, তা আসলেই খাওয়ার অনুপযোগী। কয়েক দিন এ–জাতীয় চাল আসার পর খাদ্য বিভাগে অভিযোগ দিয়েছেন। কিন্তু কোনো কাজ হয়নি। গুদাম থেকে যে চাল দেওয়া হচ্ছে, তিনি তা বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন।
অন্যদিকে পৌর এলাকার ডিলার আবদুস সোবহান বলেন, তিনি যে চাল বিক্রি করছেন, তা খাবার উপযোগী। দুই-একটি বস্তায় ময়লা থাকতে পারে, তবে খাবার অনুপযোগী নয়। ডিলার আফরোজার বিতরণকেন্দ্রে কেন এ চাল যাচ্ছে তিনিও বুঝে উঠতে পারছেন না। অপর ডিলার মোমেদ আলী জানান, তিনি খাদ্য বিভাগ থেকে যে চাল পাচ্ছেন, তা নিয়ে এখনো কেউ অভিযোগ করেনি।